জুয়াইরিয়া ফৌজিয়া : দেশের দক্ষিণাঞ্চলের পায়রা সমুদ্র বন্দরকে ঘিরে গড়ে উঠেছে ৯ হাজার মেগাওয়াটের পাওয়ার হাব। আর এই তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পরিবেশগত ঝুঁকির দিক বিবেচনা করে এ প্রকল্পটিতে ব্যবহার করা হবে ইএসপি ও এফজিডি পদ্ধতি। এছাড়া ২০১৯ এর মধ্যে ৬’শ ৬০ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন প্রথম ও দ্বিতীয় ইউনিট উৎপাদনে আসবে বলে জানিয়েছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।
পায়রা বিদ্যুৎ হাবে নির্মাণাধীন কেন্দ্রটি ছাড়াও নর্থ ওয়েষ্ট পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানী লিঃ এনডাব্লিউপিজিসিএল ও চীনের সিএমসি (চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইমপোর্ট এন্ড এক্সপোর্ট করপোরেশেন) এর সঙ্গে সমান অংশীদারিত্বে আরও ১ হাজার ৩’শ ২০ মেগাওয়াট কয়লা ভিত্তিক এবং জার্মানির সিমেন্স এজির সঙ্গে ৩ হাজার ৬’শ মেগাওয়াট এলএনজি ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। এছাড়া এ স্থানে ১’শ মেগাওয়াটের একটি সৌর ও ৫০ মেগাওয়াটের একটি বায়ু বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন হবে।
পদ্মা সেতু নির্মাণের সাথে সাথে এই এলাকায় অন্তত ১২ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা তৈরি হবে। আর এই চাহিদার ৯ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎই আসবে এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে।
সূত্র : ইনডিপেনডেন্ট টিভি
আপনার মতামত লিখুন :