শুধু বাস শ্রমিকরাই যৌন হয়রানি করে না, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরাও করে থাকে। মেয়েদেরকে বেশি নাম্বার দিবে বা চাকরি দিবে এসমস্ত আশ্বাস দিয়ে তারা একটা সুবিধা নিচ্ছে না? এই ক্ষেত্রে মেয়েদের একটা নিরব সম্মতি থাকে এবং সাধারণত তারা আগে অভিযোগ করে না, আস্তে করে সুবিধাটা নিয়ে নেয়। যখন কোনো শর্ত পালনর মধ্যে শর্ত ভঙ্গ হয়, তখনি অভিযোগ করে থাকে। গোপাল গঞ্জের এক অফিস সহকারি অভিযোগ করেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির বিরুদ্ধে। আর এমন ধরনের অবৈধ সম্পর্ক স্থাপন করা ঠিক নয়। এমন অনেক বিষয় আছে, মেয়েদের সায় থাকে আর বাকি গুলো অনাকাংক্ষিত ভাবে ঘটে যায়। আর এই ধরনের ঘটনা করে পার পাওয়ার কোনো রকমের সুযোগ নাই।
এ কাজটিকে কোনোভাবেই সমর্থন করা যাবে না। আমরা ইদানিং দেখতে পাচ্ছি, যারা শিশু বাচ্চা আছে, যাদের বয়স ৩/৪ বছর বয়স হবে যাদেরকে মেয়েই বলা যায় না তারাও ধর্ষণের শিকার হচ্ছে। আর এটাকে কোনো ভাবেই উৎসাহিত করা যাবে না, আর যদি কেউ এটি উৎসাহিত করে তাহলেই সমাজটা ধ্বংস হয়ে যাবে। মায়েরা যদি তাদের সন্তাদেরকে শিশু অবস্থাতেই মানুষ করতো তাহলে ধর্ষণের ঘটনা ঘটতো না। প্রথম প্রতিরোধ ঘরেই করতে হবে এবং ছেলে ও মেয়েদেরকে মায়েরা শিক্ষা দিতে হবে কাউকে প্রলভোন দেখানো যাবে না। আজকে ইমুতে বা ফেসবুকে দেখেন, মেয়েরা এসব মাধ্যমে প্রলোভন দেখাচ্ছে, তখনি একটা ছেলে যাকে সুযোগ মতন পায় তখনি সুযোগ নেবার চেষ্টা করে। এটিকে বন্ধ করার জন্য আমাদের পরিবার থেকেই ছেলেদের এবং মেয়েদের উভয়কেই সংযত করতে হবে।
পরিচিতি :সাবেক আইজিপি/ মতামত গ্রহন: নৌশিন আহম্মেদ মনিরা/সম্পাদনা : মোহাম্মদ আবদুল অদুদ
আপনার মতামত লিখুন :