শিরোনাম
◈ ঝালকাঠিতে ট্রাকচাপায় নিহতদের ৬ জন একই পরিবারের ◈ গাজীপুরের টঙ্গি বাজারে আলুর গুদামে আগুন ◈ রাজনৈতিক বিশ্লেষক মনোয়ারুল হক মারা গেছেন ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব শনিবার ঢাকা আসছেন ◈ দুই এক পশলা বৃষ্টি হলেও তাপদাহ আরো তীব্র হতে পারে  ◈ এথেন্স সম্মেলন: দায়িত্বশীল ও টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনায় সম্মিলিত প্রয়াসের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ◈ কেএনএফ চাইলে আবারও আলোচনায় বসার সুযোগ দেওয়া হবে: র‌্যাবের ডিজি ◈ ওবায়দুল কাদেরের হৃদয় দুর্বল, তাই বেশি অবান্তর কথা বলেন: রিজভী ◈ মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দিলেন প্রধানমন্ত্রী ◈ বাংলাদেশ সংকট থেকে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে: অর্থমন্ত্রী

প্রকাশিত : ২৯ এপ্রিল, ২০১৮, ০৩:৩৬ রাত
আপডেট : ২৯ এপ্রিল, ২০১৮, ০৩:৩৬ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

‘ছেলেকে বাঁচাতে খুনের পরিকল্পনা’ আসিফা ধর্ষণ মামালার প্রধান আসামি সানজি রামের স্বীকারোক্তি

ইমরুল শাহেদ : ‘আসিফাকে অপহরণের চারদিন পর তিনি বিষয়টি জানতে পারেন। তার ছেলেও শিশুটিকে ধর্ষণ করেছে এটা জানার পর সবকিছু ধামাচাপা দিতে তিনি খুনের পরিকল্পনা করেন।’
জম্মু ও কাশ্মিরের কাঠুয়ায় আট বছরের শিশু আসিফাকে ধর্ষণ ও হত্যা মামলার প্রধান আসামি সানজি রাম পুলিশের কাছে দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে এ কথা বলেন।

পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে সানজি রাম বলেন, শিশুটিকে অপহরণের চারদিন পর তিনি জানতে পারেন যে তার ছেলেও শিশুটিকে ধর্ষণ করেছে। এটা জানার পর সবকিছু ধামাচাপা দিতে এবং নিজের ছেলেকে বাঁচাতে শিশুটিকে খুনের পরিকল্পনা করেন তিনি।
সানজিরাম বলেছেন, ১৩ জানুয়ারি তার ভাতিজা প্রথম তাকে ধর্ষণের ঘটনাটি জানায়। তিনি বলেন, ‘তখনই আমি হত্যার পরিকল্পনা করি। তাতে যাযাবর সম্প্রদায়কে ভয় দেখানোর উদ্দেশ্যও সফল হবে।’

গত ১০ জানুয়ারি কাঠুয়ায় মুসলিম যাযাবর সম্প্রদায়ের ওই শিশুটিকে অপহরণ করে একটি মন্দিরে আটকে রেখে ধর্ষণ করা হয়।
সানজি রামের জবানবন্দি অনুযায়ী, শিশুটিকে ১৪ জানুয়ারি হত্যা করা হয়। পুলিশ ১৭ জানুয়ারি জঙ্গল থেকে শিশুটির মৃতদেহ উদ্ধার করে।

এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে সানজি রাম ও তার ছেলে, তার ভাতিজা (নিজের বয়স ১৮’র কম দাবি করেছে) এবং পুলিশসহ আরও পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
অন্যদিকে আসিফার এই মামলাটি চন্ডিগড়ে স্থানান্তরের বিষয়ে একটি আবেদন নিয়ে শনিবার সুপ্রিম কোর্টে শুনানি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বিচারপতি দীপক মিশ্র, বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় এই শুনানি ৭ মে পর্যন্ত স্থগিত করেছেন। এর আগে জম্মু ও কাশ্মীর সরকার মামলাটি স্থানান্তরের বিরোধিতা করেছে। তারা ওখানকার দ-বিধি ভিন্ন রকম এবং মামলাটি স্থানান্তর করা হলে সাক্ষীদের জন্যও সমস্যা হয়ে যাবে বলে উল্লেখ করেন।

ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টকে বলেছে, এই মামলার ব্যাপারে কেন্দ্র প্রয়োজনীয় সব রকম সহায়তা প্রদান করবে আদালতকে। কিন্তু জম্মু ও কাশ্মীদের পুলিশের কাছ থেকে মামলার তদন্ত ভার সিবিআইয়ের হাতে দেওয়ার ব্যাপারে আসিফার পিতা ঘোরতর আপত্তি জানান। গ্রেটার কাশ্মীর

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়