শিরোনাম
◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি

প্রকাশিত : ২৮ এপ্রিল, ২০১৮, ০৭:১৭ সকাল
আপডেট : ২৮ এপ্রিল, ২০১৮, ০৭:১৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কিমের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে তুলনা করে লৌহবেষ্টনীর সঙ্গে

অনলাইন ডেস্ক: পৃথিবীর কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত সমাজব্যবস্থার একটি হচ্ছে উত্তর কোরিয়ার। সেক্ষেত্রে তাদের প্রেসিডেন্টের নিরাপত্তার কথা বলতে গেলে তুলনা করা হয় লৌহবেষ্টনীর সঙ্গে।

উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জন উন যখন দক্ষিণ কোরিয়ার সীমান্ত অতিক্রম করেন, তখন তার চারপাশ ঘিরে ছিল সৈন্যদের বিশাল ব্যূহ।

উত্তর কোরিয়ার সাবেক নেতা কিম জন ইলের নিরাপত্তাব্যবস্থায় কাজ করা রি ইয়ং গুক বলেন, বিদেশ ভ্রমণ, সামরিক ইউনিট ও খামার পরিদর্শনের সময় উত্তর কোরিয়ার নেতাকে ছয় স্তূরের নিরাপত্তা দেয়া হয়।

তিনি বলেন, এটিকে পৃথিবীর অন্যতম এক কঠোর নিরাপত্তার চাদর বলা যায়। যার ভেতর দিয়ে একটি পিঁপড়াও প্রবেশ করতে পারে না।

সুগঠিত শরীর, শত্রুকে নিশানা করার নৈপুণ্য ও মার্শাল আর্টের দক্ষতা বিবেচনা করেই সেনাবাহিনীর ভেতর থেকে কিমের দেহরক্ষী হিসেবে তাদের পছন্দ করা হয়েছে।-খবর এএফপির।

সুন্দর পরিচ্ছন্ন পোশাক, নীল ও সাদা ডোরা দাগের টাই পরা লোকজন কিমকে ঘিরে রেখেছেন। তিনি যখন সামরিক সীমারেখা পার হয়ে দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রবেশ করেন, তখন তার নিরাপত্তাব্যবস্থা ছিল এমন যে একটি পিঁপড়ারও এসব লোকের চোখ এড়িয়ে কিমের কাছে যাওয়ার সুযোগ ছিল না।

দুই নেতা সকালের বৈঠক শেষ করলে স্ফীত পকেটের লেপাল ব্যাজ পরা একডজন লোক তাদের লাঞ্চের আগে কার্যক্রম শুরু করেন। কিমের অফিসিয়াল গাড়ির আশপাশে তারা জগিং করে এক ধরনের মানব ঢাল তৈরি রাখেন। এ সময়ে তাদের গলার টাই থেকে টপ টপ শব্দ শোনা যাচ্ছিল।

কিম যেখানে উপস্থিত থাকবেন, সেখানে কোনো বিদেশি অংশগ্রহণ করতে চাইলে তাকে কয়েক ঘণ্টার নিরাপত্তা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। সব ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ও ফোন অবশ্যই সমর্পণ করে দিতে হবে।

দুই কোরিয়ার বহুল কাঙ্ক্ষিত ও ঐতিহাসিক বৈঠক ছিল শুক্রবার সকালে। এতে নেতৃত্ব দেন দুই দেশের নেতা কিম জং উন ও দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়