শিরোনাম
◈ সরকারি দপ্তরগুলোতে গাড়ি কেনা ও বিদেশ সফরে কড়াকড়ি: কৃচ্ছ্রনীতির অংশ হিসেবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা ◈ ২১ বছর বয়স হলেই স্টার্ট-আপ লোনের সুযোগ, সুদ মাত্র ৪%: বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা ◈ ঢাকায় একটি চায়না টাউন প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে: আশিক চৌধুরী ◈ তিন বোর্ডে বৃহস্পতিবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত ◈ এসএসসির ফল নিয়ে যে বার্তা দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা ◈ সৈক‌তের কা‌ছে দু:খ প্রকাশ ক‌রে‌ছেন ‌বি‌সি‌বির প্রধান নির্বাচক  ◈ ভারত সরকারকে আম উপহার পাঠাল বাংলাদেশ ◈ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৬ কর্মকর্তা বদলি ◈ কল রেকর্ড ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি, অপেক্ষায় থাকুন: তাজুল ইসলাম ◈ জাতীয় নির্বাচনের সব প্রস্তুতি ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা : প্রেস সচিব

প্রকাশিত : ২৭ এপ্রিল, ২০১৮, ০৪:২৬ সকাল
আপডেট : ২৭ এপ্রিল, ২০১৮, ০৪:২৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অ্যাপস ভিত্তিক খাবার ব্যবসা

সাজিয়া আক্তার: অল্পদিনেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে অ্যাপস ভিত্তিক খাবার ব্যবসা। অফিস কিংবা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বসেই এখন পাওয়া যাচ্ছে বাড়িতে তৈরি খাবার, এতে আয়ের সুযোগ হয়েছে শিক্ষিত গৃহিনীদের। এরই মধ্যে হুম সেফ প্রতিষ্ঠান সহ বাংলাদেশের বেশ কয়টি প্রতিষ্ঠান রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় খাবার পৌঁছে দেয়ার সেবা প্রদান করছে।

অনলাইনে দুপুরের অর্ডার পেয়ে ব্যস্ত শিক্ষিত নারী উদ্যোক্তারা। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স শেষ করেছেন একনারী অথচ দুই সন্তানের পড়াশুনার নজর দিতে অন্যকিছু করার সময় নেই। এখন অনলাইন ফুড ডেলিভারি ওয়েবসাইট কাজের সুযোগ এনে দিয়েছে।

এক নারী উদ্যোক্তা বলেন, অনেকেই মাস্টার্স করে বসে আছে চাকরি করতে পারছেন না। ছেলেমেয়েদের বা পরিবারকে অনেক সময় দিতে হয়। সেক্ষেত্রে আমি মনে করি ছেলে-মেয়ে বা পরিবারকে সময় দেয়ার পর ও এই কাজটা করা যায়। এই কাজটা করে পবিবারকে আলাদা একটা সহযোগিতা করা যাবে।

এই খাবারের জন্য প্রস্তুত রয়েছেন মফিজুর ইসলাম, ধানমন্ডিতে ইলেকট্রনিকের ব্যবসা করেন, সকালে প্রতিষ্ঠানে আসতে হয় বলে দুপুরের খাবার মহল্লার হোটেল। দীর্ঘদিন বাইড়ের খাবার খেয়ে শরীরে দেখা দিয়েছে নানা সমস্যা। এখন অনলাইনে বাড়ির তৈরি খাবার খেয়ে সুস্থ্য আছেন মফিজুর।

অনলাইনে খাবার ক্রেতা মফিজুর রহমান বলেন, খাবার বাসায় রান্না করে, অনলাইনে অর্ডার দিলে খাবার প্রতিষ্ঠানে এসে দিয়ে যায়। এই খাবার খেয়ে টাকা বেশি দিলেও ভাল, কারণ এটা খুবি স্বাস্থ্য সম্মত।

বাড়ির খাবারের স্বাদ নিতে অনলাইন ফুড ডেলিভারিতে নির্ভর হয়ে পরেছেন আর গৃহিনীদের রয়েছে বার্তি আয়ের সুযোগ থাকায় বাড়ছে ক্রেতার সংখ্যাও।

উদ্যোক্তারা বলছেন, অফিসে বসে যারা বাড়ির খাবারটা মিস করছেন, অথবা যাদের রেস্টুরেন্ট যাওয়ার সময় নেই তাদের জন্য অটা একটা সহজ সমাধান।

মানুষ কী ধরনের খাবার চায় বা কী ধরনের খাবার প্রয়োজন তা একমাত্র ক্রেতারা বলতে পারবে।
উদ্যোক্তারা বলছেন চাহিদা বাড়ায় শীঘ্রই রাজধানীর বাইড়েও এই সেবা দেওয়া হবে।

ঢাকা শহরে রিচফুড, তা শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। ঢাকায় অনেক মহিলারা আছেন যারা বাসায় বসে থাকে সব সময়, তাদের জন্য এটা একটা আয়ের উৎস্য তৈরি এলো অনলাইন খাবার ডেলিভারি ব্যবস্থা।

ক্রেতা বিক্রেতার সঠিক সোর্স না থাকলেও স্বাস্থ্য ঝুঁকি কমাতে এবং বাড়তি আয়ের সুযোগ থাকায় উদ্যোক্তারা মনে করছেন সেবার মান বাড়াতে প্রতিষ্ঠান গুলোর সমন্বয় প্রয়োজন।

একাত্তর টেলিভিশন থেকে মনিটরিং

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়