শিরোনাম
◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞার থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলার নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আ.লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ মুজিবনগর সরকারের ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারি ছিলেন জিয়াউর রহমান: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি ◈ টাইমের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা (ভিডিও) ◈ দেশের মানুষকে ডাল-ভাত খাওয়াতে  ব্যর্থ হয়েছিল বিএনপি : প্রধানমন্ত্রী ◈ দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েল ফসফসরাস বোমা হামলা ◈ ঝালকাঠিতে ট্রাকচাপায় নিহতদের ৬ জন একই পরিবারের ◈ কেএনএফ চাইলে আবারও আলোচনায় বসার সুযোগ দেওয়া হবে: র‌্যাবের ডিজি

প্রকাশিত : ২৫ এপ্রিল, ২০১৮, ০৫:০৭ সকাল
আপডেট : ২৫ এপ্রিল, ২০১৮, ০৫:০৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পাহাড়ি ঢল ও ভূমি ধসের ঝুঁকিতে রয়েছে ২ লাখ রোহিঙ্গা

আবু সাঈদ ফাহিম : ২০১৭ সালের ২৫শে আগষ্ট থেকে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর হত্যা ও নির্যাতনের মুখে রাখাইন থেকে বাংলাদেশে এসে উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি ক্যাম্পে বসবাস করছে ১০ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা। এদের মধ্যে পাহাড়ি ঢল ও ভূমি ধসের ঝুঁকিতে রয়েছে ২ লাখ রোহিঙ্গা। তবে অতি ঝুঁকিতে থাকা প্রায় ১ লাখ রোহিঙ্গাকে নিরাপদ স্থানে সড়িয়ে নিচ্ছে প্রসাশন। আর দুর্যোগ মোকাবেলায় রোহিঙ্গাদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো।

পালিয়ে আসা রোহিঙ্গারা বন উজাড় করে পাহাড় কেটে ঝুপরি ঘর তৈরি করে বসবাস করছে। এদের মধ্যে প্রায় ২ লাখ রোহিঙ্গা আসন্ন বর্ষায় পাহাড় ধস ও বন্যার ঝুঁকিতে রয়েছে। অতি ঝুাকিতে থাকা প্রায় ১ লাখের মধ্যে এখন পর্যন্ত ১০ হাজার রোহিঙ্গাকে নিরাপদ স্থানে সড়িয়ে নিয়েছে প্রসাশন।

কুতুপালাং ক্যাম্পের মধুরছড়ার পশ্চিমে পাহাড়ি এলাকায় ৫৪০ একর জমির অধিগ্রহণ করে উন্নয়ন সেড নির্মাণ করছে সরকার।

কক্সবাজার বন ও পরিবেশ সংরক্ষণ পরিষদের সভাপতি দীপক শর্মা দীপু বলেন, জ্বালানির জন্য ক্যাম্পের আশপাশের আরও ৫ হাজার একরের বেশি সংরক্ষিত বন কেটে উজাড় করেছে রোহিঙ্গারা।

এদিকে দূর্যোগ মোকাবেলায় বসবাস উপযোগী ঘর তৈরিসহ রোহিঙ্গাদের বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে আন্তর্জাতিক সংস্থা গুলো। সূত্র: ডিবিসি ‍নিউজ টিভি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়