আবু সাঈদ ফাহিম : ২০১৭ সালের ২৫শে আগষ্ট থেকে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর হত্যা ও নির্যাতনের মুখে রাখাইন থেকে বাংলাদেশে এসে উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি ক্যাম্পে বসবাস করছে ১০ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা। এদের মধ্যে পাহাড়ি ঢল ও ভূমি ধসের ঝুঁকিতে রয়েছে ২ লাখ রোহিঙ্গা। তবে অতি ঝুঁকিতে থাকা প্রায় ১ লাখ রোহিঙ্গাকে নিরাপদ স্থানে সড়িয়ে নিচ্ছে প্রসাশন। আর দুর্যোগ মোকাবেলায় রোহিঙ্গাদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো।
পালিয়ে আসা রোহিঙ্গারা বন উজাড় করে পাহাড় কেটে ঝুপরি ঘর তৈরি করে বসবাস করছে। এদের মধ্যে প্রায় ২ লাখ রোহিঙ্গা আসন্ন বর্ষায় পাহাড় ধস ও বন্যার ঝুঁকিতে রয়েছে। অতি ঝুাকিতে থাকা প্রায় ১ লাখের মধ্যে এখন পর্যন্ত ১০ হাজার রোহিঙ্গাকে নিরাপদ স্থানে সড়িয়ে নিয়েছে প্রসাশন।
কুতুপালাং ক্যাম্পের মধুরছড়ার পশ্চিমে পাহাড়ি এলাকায় ৫৪০ একর জমির অধিগ্রহণ করে উন্নয়ন সেড নির্মাণ করছে সরকার।
কক্সবাজার বন ও পরিবেশ সংরক্ষণ পরিষদের সভাপতি দীপক শর্মা দীপু বলেন, জ্বালানির জন্য ক্যাম্পের আশপাশের আরও ৫ হাজার একরের বেশি সংরক্ষিত বন কেটে উজাড় করেছে রোহিঙ্গারা।
এদিকে দূর্যোগ মোকাবেলায় বসবাস উপযোগী ঘর তৈরিসহ রোহিঙ্গাদের বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে আন্তর্জাতিক সংস্থা গুলো। সূত্র: ডিবিসি নিউজ টিভি
আপনার মতামত লিখুন :