শিরোনাম
◈ চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১২ ইউনিট ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী

প্রকাশিত : ২৫ এপ্রিল, ২০১৮, ০৪:৫৪ সকাল
আপডেট : ২৫ এপ্রিল, ২০১৮, ০৪:৫৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

রহমতউল্লাহ অনেকভাবে হুমকি দেয় : জাহাঙ্গীর আলম

জুয়াইরিয়া ফৌজিয়া : সাংসদের হুমকি-ধামকি সম্পর্কে দলের জেষ্ঠ্য নেতারা অনেকবার কথা বলেছেন। এরপরও সংসদ সদস্য রহমতউল্লাহ অনেকভাবে হুমকি দেয়। সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন নিয়ে চেয়ারম্যান কেন রিট করলো এ নিয়েও আমাকে দেখে নেয়ার হুমকি দেন। এছাড়াও কর্মী-সমর্থকদের সে অনেকভাবে হুমকি দেয় বলে জানিয়েছেন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম।

দলীয় নেতা ও পুলিশের পক্ষ থেকে বার বার চেষ্টা করেও বাড্ডার আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের বিরোধ মেটানো যায়নি।

স্থানীয় সংসদ ও চেয়ারম্যানের বিরোধের জেরে হত্যাকাণ্ডের পর, স্থানীয় সাংসদ এ কে এম রহমত উল্লাহ ও ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলমের মধ্যে এই বিরোধ প্রকাশ্য রূপ নিয়েছে। স্থানীয় সংসদ রহমত উল্লাহর অনুসারী বলেই পরিচিত ছিলেন বাড্ডা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম।

বেরাইদ ইউনিয়ন সিটি কর্পোরেশনের আওতায় আসার পর নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর এমপি ও চেয়ারম্যানের মধ্যে শুরু হয় বিরোধ। এমপি কাউন্সিলর নির্বাচনের জন্য নিজের ছেলের নাম অন্যদিকে চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর নিজেকে প্রার্থী ঘোষণা করেন। পরে গেলো কয়েকমাসে নিজেদের মধ্যে বেশকয়েকটি সংঘর্ষে জড়ান দুই গ্রুপ।

বাড্ডা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওয়াজেদ আলী, এলাকায় বেশ কিছুদিন ধরেই দু’পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছিলো। উত্তেজনা কমানোর জন্য স্থানীয় প্রতিনিধি ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ যারা আছেন তাদের সঙ্গেও কথা বলা হয় বিরোধ মিমাংসা করার জন্য।

ওয়াজেদ আলী আরও বলেন, পুলিশের ডিসিও দু’পক্ষের সঙ্গে বিরোধ মিমাংসা করার জন্য উভয়পক্ষকে নিয়ে বসেছিলেন যেন কোন রকম সংঘর্ষ না ঘটে ও আইনশৃঙ্খলার অবনতি না হয়। কিন্তু তারপরেও মেটেনি বা কমেনি দুই পক্ষের বিরোধ।

এলাকায় একপক্ষের সভা-সমাবেশে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে অপর পক্ষ। সংসদ সদস্য ও চেয়ারম্যান দুই জনেরই অভিযোগ দুইজনের বিরুদ্ধে। চরম বিরোধের সত্যতা মেলে দুজনের কথাতেও।

স্থানীয় সংসদ সদস্য একেএম রহমতউল্লাহ বলেন, যেহেতু দল ক্ষমতায় এবং সাংসদের নামে মিডিয়ার সামনে কিছু বললে সবাই বিশ্বাস করবে তাই তার নামে এসব কথা বলা হচ্ছে।

এই ক্ষোভ প্রতিক্ষোভে শেষ পর্যন্ত গুলিতে প্রান হারাতে হয়েছে একজনের। স্থানীয়দের অভিযোগ ঘটনার পর অনেক বাড়ি পুরুষশূণ্য হয়ে আছে। সূত্র : ডিবিসি নিউজ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়