বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এর পাসপোর্ট ২০০৪ সালে ছিল। ২০০৮ সালের শেষে রিনিউ করে ২০১০ পর্যন্ত মেয়াদ বাড়িয়েছে। ২০১০ সালের পাসপোর্ট ২০১৪ সালের জুনমাসে বৃটেনে নতুন করে মেয়াদ বাড়িয়েছিল। তিনি সে পাসপোর্ট বৃটেনের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছেন। বৃটেনে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বাংলাদেশের হাইকমিশনার এর কাছে জমা দিয়েছে। এখন তিনি বাংলাদেশের নাগরিক নেই। এখন বাংলাদেশের মানুষের কাছে প্রমাণিত হয়েছে।
এখন তার বৃটেনের নাগরিকত্ব ও নেই। তাহলে কি তিনি অন্যদেশের নাগরিক হয়েছেন? এজন্য এটা বর্তমান বাংলাদেশের মানুষের কাছে প্রশ্ন। তার স্ত্রী কন্যার পাসপোর্ট বৃটেনের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছেন। এখন তাদেরও নাগরিকত্ব নেই। সরকারের পক্ষ থেকে সেটি শাহরিয়ার আলম সবার সামনে প্রচার করেছে। বিএনপি সব সময় মিথ্যা কথা বলে থাকেন। এজন্য তারেক রহমান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব পালন করতে পারে না। তারা একটি স্বৈরাচারী শাসক । তাদের মধ্যে গণতন্ত্র নেই। আজ বাংলাদেশের মানুষেরা বিএনপিকে ভালবাসে না এবং তাদেরকে সবাই বর্জন করেছে।
পরিচিতি : সাবেক সংসদ সদস্য, আওয়ামী লীগ/ মতামত গ্রহণ : রাশিদুল ইসলাম মাহিন/ সম্পাদনা : মোহাম্মদ আবদুল অদুদ
আপনার মতামত লিখুন :