জান্নাতুল ফেরদৌসী: সফরের পুরোটাই তারেক রহমানময়, অথচ আরো অনেক কিছু ছিল। যার কোনো কিছু আলোচনায় নেই। আশা করা যায় সংবাদ সম্মেলনের প্রশ্ন-উত্তরও তারেক রহমানময়ই হবে। কথা গুলো ফেসবুকে লিখেছেন সাপ্তাহিক পত্রিকার সম্পাদক গোলাম মোর্তোজা।
তার ফেসবুকের পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো- ‘সফরের পুরোটাই তারেক রহমানময়, অথচ আরও অনেক কিছু ছিল। যার কোনো কিছু আলোচনায় নেই। আশা করা যায় সংবাদ সম্মেলনের প্রশ্ন-উত্তরও তারেক রহমানময়ই হবে। অর্জনটা কী হলো, তারেক রহমানের গুরুত্ব প্রমাণ করা ছাড়া?
হ্যাঁ, জানা গেল রাজনৈতিক আশ্রয়ের তথ্য। তা জানার তো আরও অনেক উপায় ছিল। রাজনৈতিক আশ্রয় চাওয়া- পাওয়া, হোম অফিসের মাধ্যমে পাসপোর্ট দুতাবাসে আসার সঙ্গে নাগরিকত্ব ত্যাগের কোনো সম্পর্ক নেই, প্রতিষ্ঠিত সত্য আড়াল করে-অপরিপক্কতা প্রমাণের প্রতিযোগিতা চলছেই। গলা পর্যন্ত কাদায় ডুবেও যেন কাদা গায়ে লাগছে না। বোকা বোকা কথা বলা অব্যাহত আছে ’
গোলাম মোর্তোজার এই পোস্টের পর সেখানে অনেকে বিভিন্ন মন্তব্য করেছেন।
Asma Ahmad লিখেছেন, খুব একটা সত্যকাহন । এটা কি প্রধানমন্ত্রীর কমনওয়েলথ সম্মেলনে যোগদান ছিল, না মিশন পাসপোর্ট ইস্যু ছিল? অত্যন্ত পরিতাপের সাথে আজ দেখলাম প্রধানমন্ত্রী কোথায় যেন বলেছেন, ‘‘ব্রিটেন কেমন দেশ, প্রধানমন্ত্রী হিসাবে আমার কথা না শুনে তারেকের কথা শুনে"। কিছুদিন আগে শেখ হাসিনা বলেছিলেন " কানাডায় এখন থেকে আমাদের দেশের সব চোর ডাকাত দের পাঠিয়ে দেবো, কেননা যুদ্ধ অপরাধী নুর চৌধুরী কে তারা ফেরত দিচ্ছেনা" - এমন বচন আর কত ?
Mir Monaz Haque লিখেছেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ৫৩ জন সরকার প্রধানদের সাথে একত্র হয়েছিলেন কমনওয়েলথ দেশগুলির সর্বমোট ২.৫ বিলিয়োন মানুষদের পক্ষে কথাবলার জন্যে। কিন্তু তিনি তো বেশিরভাগ সময় ব্যয় করলেন তারেক রহমান কে নিয়ে কথা বলতেই।
আপনার মতামত লিখুন :