শিরোনাম
◈ ‘আমার নাম স্বস্তিকা, বুড়িমা নই’ ক্ষোভ ঝাড়লেন স্বস্তিকা ◈ তিন জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার ◈ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ আবার বাড়ল ◈ আর্থিক সুবিধা নেওয়ায় কর কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ লড়াই ক‌রে‌ছে হংকং, শেষ দি‌কে হাসারাঙ্গার দাপ‌টে জয় পে‌লো শ্রীলঙ্কা ◈ দুর্গাপূজায় মণ্ডপ পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা ইউনূসকে আমন্ত্রণ হিন্দু ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের ◈ এ‌শিয়া কা‌পে ওমানকে হারা‌লো আরব আমিরাত ◈ বাংলাদেশ দলের বিরু‌দ্ধে আমা‌দের চ্যালঞ্জ নি‌য়ে খেল‌তে হ‌বে: আফগানিস্তান কোচ ◈ বাংলাদেশি পাসপোর্ট সহ টিউলিপের ট্যাক্স ফাইলের খোঁজ পেয়েছে এনবিআর ◈ জলদস্যুদের ধাওয়ায় ট্রলারডুবি: ২৪ ঘণ্টা সাগরে ভেসে ১৮ জেলের জীবনরক্ষা

প্রকাশিত : ২৫ এপ্রিল, ২০১৮, ০৩:৪৩ রাত
আপডেট : ২৫ এপ্রিল, ২০১৮, ০৩:৪৩ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সরকারি সহায়তা পাচ্ছেন না শরীয়তপুরের জেলেরা

সাজিয়া আক্তার: শরীয়তপুরে ইলিশের অভয়াশ্রম গুলোতে চলছে জাটকা নিধনের মহোৎসব। পেটের তাগিতে ও ঋণের টাকা পরিশোধ করতে বাধ্য হয়ে নৌকা ও জাল নিয়ে নদীতে নামছেন তারা। তবে নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন জেলেদের সহায়তা দেওয়া হয়েছে বলে দাবি জেলা প্রশাসনের। এদিকে গতকাল শরীয়তপুর জেলায় ৪ হাজার কার্ডধারী জেলেকে ৪০ কেজি করে চাল দেয়া হয়েছে।

শরীয়তপুরের নড়িয়া এবং ভেদরগঞ্জ উপজেলায় পদ্মা নদীর ২০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে রয়েছে ইলিশের অভয়াশ্রম। পহেলা মার্চ থেকে ৩০ শে এপ্রিল পর্যন্ত সব ধরনের মাছ শিকারের উপর নিষেধ জারি করে সরকার। তবে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেই নৌকা নিয়ে নদীতে নামছে জেলেরা। অবৈধ কারেন্ট জাল এবং মশারি জাতীয় জাল দিয়ে মাছ শিকার করছেন তারা। অভয়াশ্রম ছাড়াও পদ্মা এবং মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকায় চলছে জাটকা নিধন। জেলেদের দাবি সরকারি সহায়তা না পেয়ে এবং মহাজনের ঋণের টাকা পরিশোধ করতে নদীতে নামতে বাধ্য হচ্ছে তারা।

জেলেরা বলেন, আমরা যদি সাহায্য পেতাম তাহলে আর আমরা নদীতে নামতাম না। জীবনে একটা কার্ডও পাইনি আমি, তাই পেটের অভাবে জাল নিয়ে নদীতে নামতে হচ্ছে।

অবৈধ মাছ শিকার বন্ধে অভিজান অব্যাহত রয়েছে বলে দাবি করেণ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা। আর জেলা প্রশাসক বলছেন, সরকার জেলেদের পর্যাপ্ত সহায়তা দিলেও অভ্যাপহা কারণেই জাটকা শিকার করছে তারা।

শরীয়তপুর নড়িয়া উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা বলেন, সবাই যদি আমরা জাটকাকে না বলি তাহলে জাট বিক্রি সম্ভব না, ফলে ইলিশ সম্পদ বাড়বে। পাশাপাশি সরকারের এই কর্মসূচি সফল হবে।

শরীয়তপুর জেলা প্রশাসক কাজী আবু তাহের বলেন, ভুলবসত কিংবা অজ্ঞতা বসত যারা মাছ ধরতে নদীতে নেমে যান, আর সেখান থেকে তাদেরকে বিরত রাখার জন্যই আমাদের এই প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে এবং অব্যাহত থাকবে।
জেলা প্রশাসনের তথ্য মতে চলতি মৌসুমে শরীয়তপুরে ৩০ হাজার জেলে পরিবারকে ৪০ কেজি করে চাল দেয়া হয়েছে।

সময় টিভি থেকে মনিটরিং

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়