শিরোনাম
◈ চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১২ ইউনিট ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী

প্রকাশিত : ২৩ এপ্রিল, ২০১৮, ০৬:৫৩ সকাল
আপডেট : ২৩ এপ্রিল, ২০১৮, ০৬:৫৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখে উত্তর পেল না.গঞ্জের সেঁজুতি

সৈয়দা রওনক জাহান সেঁজুতি দ্বিতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থী। নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও উপজেলার মোগরা পাড়া গ্রামে বাবা-মায়ের সঙ্গে থাকে সে। কিছুদিন আগে তার দাদু মারা যায়। দাদুকে হারিয়ে ভীষণ মন খারাপ সেঁজুতির।

অবশ্য সেঁজুতি তার হারানো দাদুকে খুঁজে পান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মাঝে। তাই মনের কথা খুলে বলতে সেঁজুতি গত মাসের ২৫ তারিখ প্রধানমন্ত্রী বরাবর একটি চিঠি লেখেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেঁজুতির চিঠি পাওয়ার পর তার জবাবও দেন চলতি মাসের ১২ তারিখ। সেঁজুতি ও প্রধানমন্ত্রীর চিঠিটি এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল। চিঠি দুটির সত্যতা প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং সূত্রেও নিশ্চিত হওয়া গেছে।

প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে সেঁজুতি তার চিঠিতে লেখেন, ‘দাদুকে হারিয়ে আমি ভালো নেই। তোমার মুখ আমার দাদুর মুখের মত। বিশেষ করে তোমার নাক আমার দাদুর নাকের মত। তাই আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি। তোমাকে টিভিতে দেখলে আমার দাদুর কথা মনে পড়ে।’ সেঁজুতি প্রধানমন্ত্রীকে তার বাসায় যাওয়ারও দাওয়াত দেন চিঠিতে।

সেঁজুতির চিঠি পেয়ে প্রধানমন্ত্রী খুব যত্ন করে চিঠির উত্তর দেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তোমার লেখা চিঠি পেয়েছি। আমার স্নেহ ও শুভেচ্ছা গ্রহণ কর। আশা করি তুমি বাবা-মা, বন্ধুদের নিয়ে খুব ভালো আছ। তোমার চিঠিটি আমি কয়েকবার পড়েছি। তোমার দাদুর জন্য দোয়া করেছি। তোমার দাদুকে মহান আল্লাহ রাব্বুল আ’লামীন বেহেশত নসীব করুন। তুমি মনোযোগ দিয়ে লেখাপড়া করবে এবং স্কুলে যাবে। বাবা-মার কথা শুনবে এবং বড় হয়ে দেশের সেবা করবে। তোমার জন্য আমার একটা ছবি পাঠালাম। অনেক অনেক দোয়া আর আদর রইল।’

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়