শিরোনাম
◈ সরকারি দপ্তরগুলোতে গাড়ি কেনা ও বিদেশ সফরে কড়াকড়ি: কৃচ্ছ্রনীতির অংশ হিসেবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা ◈ ২১ বছর বয়স হলেই স্টার্ট-আপ লোনের সুযোগ, সুদ মাত্র ৪%: বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা ◈ ঢাকায় একটি চায়না টাউন প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে: আশিক চৌধুরী ◈ তিন বোর্ডে বৃহস্পতিবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত ◈ এসএসসির ফল নিয়ে যে বার্তা দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা ◈ সৈক‌তের কা‌ছে দু:খ প্রকাশ ক‌রে‌ছেন ‌বি‌সি‌বির প্রধান নির্বাচক  ◈ ভারত সরকারকে আম উপহার পাঠাল বাংলাদেশ ◈ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৬ কর্মকর্তা বদলি ◈ কল রেকর্ড ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি, অপেক্ষায় থাকুন: তাজুল ইসলাম ◈ জাতীয় নির্বাচনের সব প্রস্তুতি ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা : প্রেস সচিব

প্রকাশিত : ২০ এপ্রিল, ২০১৮, ০৭:২১ সকাল
আপডেট : ২০ এপ্রিল, ২০১৮, ০৭:২১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কাদেরের বক্তব্যে দেশনেত্রীর নিরাপত্তা নিয়ে আরও বেশি উদ্বেগ: রিজভী

জুয়াইরিয়া ফৌজিয়া : আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, হায়াত-মউত আল্লাহর হাতে, এখানে কারো হাত নেই। ওবায়দুল কাদের সাহেবের বক্তব্য আরও ভয়ংকর ইঙ্গিত বহন করে। ওবায়দুল কাদেরের ইঙ্গিতপূর্ণ বক্তব্যে আমরা দেশনেত্রীর জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে আরও বেশি উদ্বেগ ও শঙ্কা প্রকাশ করছি বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

শুক্রবার (২০ এপ্রিল) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে রিজভী এ মন্তব্য করেন।

রিজভী বলেন, তাঁর দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উদ্দেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্য ভয়াবহ ইঙ্গিত বহন করে। ওবায়দুল কাদের সাহেবের বক্তব্যে প্রমাণিত হলো যে সত্যি সত্যি তারা বিএনপি চেয়ারপারসনের জীবন নিয়ে একটা গভীর চক্রান্তে লিপ্ত।

রিজভী আরও বলেন, কারাবন্দি বিএনপি চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে আমরা বারবার গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করলেও সরকার ও কারা কর্তৃপক্ষ কোনো কর্ণপাত করছে না। গতকাল শারীরিকভাবে অসুস্থ দেশনেত্রীর সঙ্গে দেখা করার জন্য দলের মহাসচিবসহ সিনিয়র নেতারা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতিপত্র নিয়ে কারাফটকে গেলেও তাঁর সঙ্গে সাক্ষাতের অনুমতি দেয়নি কারা কর্তৃপক্ষ। দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার হাঁটু ও পায়ের ব্যথা আরও বেড়ে গেছে। পুরাতন ভবনের স্যাঁতসেঁতে কক্ষে তাঁকে অন্তহীন নানাবিধ সমস্যার দ্বারা আক্রান্ত হতে হচ্ছে। সেখানে একদিকে মশার তীব্র উপদ্রব, অন্যদিকে ঘনঘন লোডশেডিংয়ে তাঁকে এক অবর্ণনীয় কষ্টে রাখা হয়েছে।

তিনি বলেন, আমি স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, অবিলম্বে দেশনেত্রীর ইচ্ছানুযায়ী রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে ব্যক্তিগত চিকিৎসকদের দিয়ে চিকিৎসা ব্যবস্থা করা হোক, অন্যথায় জনগণের রুদ্ররোষ থেকে কেউই রেহাই পাবে না।

৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ৫ বছরের কারাদ- পেয়ে কারাগারে আছেন খালেদা জিয়া। এরপর ৭ এপ্রিল তাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে নিয়ে বিভিন্ন স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়।

গতকাল বৃহস্পতিবার খালেদা জিয়াকে কারাগারে দেখতে যান বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ৩ নেতা। কিন্তু দেখা না পেয়ে তাঁরা ফিরে আসেন। সূত্র : আরটিভি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়