ড. আবদুল্লাহ হেল কাফী : আমি মনে করি, যে কোন আন্দোলন শান্তিুপুর্ণ হওয়া উচিত। যে কোন যৌক্তিক আন্দোলনই কার্যকর ক্ষমতা লাভ করে। ছাত্রদের এই দাবীটা অনেকটাই যৌক্তিক। সবাই তো বলছে কোটা ব্যবস্থার সংস্কার করা উচিত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরাও বলছেন কোটা ব্যবস্থা সংস্কার হওয়া উচিত। কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা কিন্তু এই সংস্কারের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়নি। প্রধানমন্ত্রীও কিন্তু বলেছেন উনি ব্যাপার টা দেখবেন। উনি কিন্তু বিষয়টা ইতিবাচক হিসেবে নিয়েছেন।
উনি ব্যাপার টা যৌক্তিক বলে মনে করেছেন বিধায়ই তো মিটিং বসিয়েছেন। আন্দোলনটা সহিংস হওয়া উচিত না, রাস্তাঘাটে গাড়ি ভাংচুর এসব হওয়া কাম্য নয়। তারা শান্তিপুর্ণভাবে তাদের দাবী উপস্থাপন করতে পারে। আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য তো হচ্ছে সরকার যেন দাবী টা মেনে নেয়, এছাড়া তো আর অন্য কিছু নেই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তো আর না করেননি, তিনি অনেকটাই এগিয়ে আসছেন। মিটিং মিছিল হতে পারে, কিন্তু সহিংসতা হওয়া যাবে না। এক ছাত্রীর পায়ের রগ কাটার ব্যাপার টি খুব নেক্কার জনক ঘটনা। নেক্কারজনক বলেই তো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অপরাধীকে বহিস্কার করেছেন।
পরিচিতি : অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, জাবি/মতামত গ্রহণ : মাহবুবুল ইসলাম/সম্পাদনা : মোহাম্মদ আবদুল অদুদ
আপনার মতামত লিখুন :