শিরোনাম
◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১২ ইউনিট ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ৩১ মার্চ, ২০১৮, ১০:৪১ দুপুর
আপডেট : ৩১ মার্চ, ২০১৮, ১০:৪১ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পাঁচ সপ্তাহ পর শেয়ারবাজারে সূচক বাড়লো ১৬ পয়েন্ট

মাসুদ মিয়া: দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই টানা পাঁচ সপ্তাহ পতনের পর গত সপ্তাহে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। এদিকে টানা ৫ সপ্তাহ পর শেয়ারবাজারে সূচক বাড়াটাকে ইতিবাচক হিসাবে দেখছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। সংশ্লিষ্টরা মনে করেন টানা পতন শেয়ারবাজারে জন্য মঙ্গল নয়।

গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৬ দশমিক ৮৬ পয়েন্ট বা দশমিক ৩০ শতাংশ। আগের সপ্তাহে এ সূচকটি কমে ১৪০ দশমিক শূন্য ১ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৪৫ শতাংশ। আর আগের টানা পাঁচ সপ্তাহের পতনে ডিএসইএক্স কমেছিল ৪৬৯ পয়েন্ট। অর্থাৎ ৪৬৯ পয়েন্ট কমার পর ডিএসইর প্রধান সূচকটি ১৬ পয়েন্ট বাড়ল।

অপর দুই সূচকের মধ্যে শেষ সপ্তাহে ডিএসই-৩০ বেড়েছে ২৩ দশমিক ৭৫ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ১৪ শতাংশ। আগের সপ্তাহে এ সূচকটি কমে ৩৩ দশমিক ৮৩ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৬০ শতাংশ। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক শেষ সপ্তাহেও কমেছে। এ সূচকটি কমেছে ৭ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট বা দশমিক ৫৬ শতাংশ। আগের সপ্তাহে এই সূচকটি কমে ২৬ দশমিক ৭৪ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৯৮ শতাংশ।

শেষ গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৪০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের মধ্যে ১০৯টির দাম আগের সপ্তাহের তুলনায় বেড়েছে। অন্যদিকে দাম কমেছে ২০২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির দাম। প্রধান মূল্য সূচক বাড়লেও শেষ সপ্তাহে লেনদেন কিছুটা কমেছে। সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৩২০ কোটি ৯২ লাখ টাকা।

আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় ৩৫৩ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ৩২ কোটি ৯৬ লাখ টাকা বা ৯ দশমিক ৩১ শত্ংাশ। গড় লেনদেনের পাশাপাশি মোট লেনদেনের পরিমাণও কমেছে। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ২৮৩ কোটি ৭০ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয় ১ হাজার ৭৬৯ কোটি ৪২ লাখ টাকা। সে হিসাবে মোট লেনদেন কমেছে ৪৮৫ কোটি ৭২ লাখ টাকা।

গত সপ্তাহে মোট লেনদেনের ৯০ দশমিক ২৭ শতাংশই ছিল ‘এ’ ক্যাটাগরিভুক্ত কোম্পানির শেয়ারের দখলে। এছাড়া বাকি ৬ দশমিক ৯৫ শতাংশ ‘বি’ ক্যাটাগরিভুক্ত, ১ দশমিক ৬৯ শতাংশ ‘এন’ ক্যাটাগরিভুক্ত কোম্পানির শেয়ারের এবং ১ দশমিক ১০ শতাংশ ‘জেড’ ক্যাটাগরিভুক্ত কোম্পানির শেয়ারের। এদিকে গত সপ্তাহে লেনদেনের পাশাপাশি ডিএসইর বাজার মূলধনের পরিমাণও কমেছে।

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৯১ হাজার ৭১৮ কোটি টাকা। যা তার আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৩ লাখ ৯২ হাজার ৪৩৮ কোটি টাকা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়