শিরোনাম
◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ সাভারে শো-রুমের স্টোররুমে বিস্ফোরণ, দগ্ধ ২ ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ চলচ্চিত্র ও টিভি খাতে ভারতের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময় হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের

প্রকাশিত : ২৭ মার্চ, ২০১৮, ০৩:৫৫ রাত
আপডেট : ২৭ মার্চ, ২০১৮, ০৩:৫৫ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

‘বাংলাদেশের মানুষ টাকা পাচার করছে কেন তা নিয়ে চিন্তা করা উচিত’

আশিক রহমান : বাংলাদেশের মানুষ টাকা পাচার করছে কেন? এ নিয়ে আমাদের গভীরভাবে চিন্তা করা উচিত। তারা হয়তো এখানে ইজি ফিল করছে না অথবা বিনিয়োগের জন্য প্রয়োজনীয় সব সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছে না। ফলে তারা অনুৎসাহিত হয়ে টাকা পাচার করতে পারে। এর অনেক কারণ রয়েছে যার ফলে টাকা পাচার হচ্ছে দেশ থেকে। আমাদের অর্থনীতির সঙ্গে আলাপকালে অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগ করার সুযোগ সৃষ্টি করে দেওয়াই আমাদের সরকারের মূল দায়িত্ব। ইন্টারেস্ট রেট কম থাকতে হবে। শেয়ারবাজার বড় করতে হবে, যাতে মধ্যম শ্রেণির মানুষ বিনিয়োগ করে শান্তি পায়। শেয়ারবাজারে ভালো কোম্পানিগুলো নিয়ে আসতে হবে। তা না হলে শেয়ারবাজার বড় হবে না।

তিনি বলেন, ফার্মাসিটিক্যাল সেক্টরে সেকেন্ড লার্জেস্ট কোম্পানি হচ্ছে ‘ইনসেপ্টা’, কোম্পানিটি শেয়ারবাজারে নেই। মোবাইল কোম্পানিগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় অবস্থানে, ‘বাংলা লিংক’ তারাও নেই শেয়ারবাজারে। ফুড আইটেমে লিডিং কোম্পানি ‘নেসলে’, বিদেশি কোম্পানি, সেটিও নেই শেয়ারবাজারে। শেয়ারবাজার বড় হবে কীভাবে?

অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, সঞ্চয়পত্র থেকে আমাদের দূরে সরে আসতে হবে। সঞ্চয়পত্র কালচার গরিবি কালচার। এটা যদি নিশ্চিত করতে পারি তাহলে আমাদের গ্রোথ রেট সেভেন অ্যান্ড হাফ পার্সেন্টের উপরে চলে যাবে। শেয়ারবাজার এবং বিদেশি দুই-চারটা বড় অর্থনীতির সঙ্গে ফ্রি ট্রেড করতে পারি তাহলে আমাদের লাভ হবে।

চীনের পণ্য যদি চলে আসে, আসুক না। ওখান থেকে তো র-মেটারিয়ালও আসবে। কেউ কেউ বলছেন, ভূ-রাজনীতির কারণে ঢাকা এক্সচেঞ্জের কৌশগত বিনিয়োগ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ। তারা নাকি শুধু ভয়-ভীতির মধ্যে থাকেন! প্রশ্ন হচ্ছে, কেন এই ভীতি? বড় দুঃখ লাগে। একটা বড় সুযোগ ছিল আমাদের সামনে, তা কী কাজে লাগাতে ব্যর্থ হবো আমরা? সময়ই বলে দবে। তবে যখনই কোনো বড় সুযোগ আসবে তা কাজে লাগানো উচিত বলেও মনে করেন এই অর্থনীতিবিদ।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়