শিরোনাম
◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামের জুতার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ২৬ মার্চ, ২০১৮, ০২:৫২ রাত
আপডেট : ২৬ মার্চ, ২০১৮, ০২:৫২ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

‘চেয়েছিলাম অভিনয় করে পেটের ভাত ও সংসারটা চালাতে’

ডেস্ক রিপোর্ট : ভারতীয় বাংলা সিনেমার জনপ্রিয় অভিনয়শিল্পী রজতাভ দত্ত। টলিউডে তিনি রণিদা নামেও সমধিক পরিচিত। ১৯৮৭ সাল থেকে থিয়েটারে অভিনয় করছেন তিনি। তবে বর্তমানে চলচ্চিত্রের কাজ নিয়েই বেশি ব্যস্ত থাকেন এই অভিনেতা।

কলকাতার পাশাপাশি বাংলাদেশেও পরিচিত তিনি। মজার ব্যাপার হলো- বর্ষিয়ান এই অভিনেতা চলচ্চিত্রে একজন জুনিয়র শিল্পী হিসেবে কাজ শুরু করেছিলেন। তারপর মেধা আর পরিশ্রমের বিনিময়ে পেয়েছেন যশ-খ্যাতি। যে কোনো চরিত্রে মিশে যাওয়ার অদ্ভুত এক শক্তি রয়েছে তার। কিন্তু প্রতিষ্ঠা পাওয়ার আগের গল্পটা তার মোটেই সুখকর ছিল না।

এ প্রসঙ্গে ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন রজতাভ দত্ত। এ সময় প্রশ্ন করা হয়, জুনিয়র শিল্পী থেকে আজকের রজতাভ দত্তর স্ট্রাগলের গল্পটা জানতে চাই- জবাবে রজতাভ দত্ত বলেন, ‘তখন তো বুঝতেই পারিনি স্ট্রাগল করছি। আমার রাতারাতি কিছু হয়নি, বিভিন্ন ধাপের মধ্য দিয়ে এগুতে হয়েছে। একটু একটু করে স্বপ্ন, সাফল্যে সব বদলে গেছে। তবে আমার কখনো খুব হতাশ লাগেনি, আমি নিরাশাবাদী নই। সবসময়ই খুব ইতিবাচক। আমি চেয়েছিলাম অভিনয়টা করে পেটের ভাত ও সংসারটা চালাতে। সেটুকু যে হয়েছে, এটা আমার কাছে অনেক।’

আপনার সঙ্গে কি এমন কোনো ঘটনা ঘটেছে যা আপনি চান না, তা অন্য কোনো শিল্পীর সঙ্গে ঘটুক? এমন প্রশ্নের জবাবে রজতাভ দত্ত বলেন, ‘‘একবার এক শুটিং সেটে দুপুরের খাবারের বিরতি পড়ল। তখন আমি জুনিয়র আর্টিস্ট। যাই হোক, আমি খাবার খাচ্ছিলাম- এ অবস্থায় সেটের এক সিনিয়র শিল্পী আমাকে বললেন, ‘এ খাবার তো সিনিয়র শিল্পীদের, তুমি এটা খাচ্ছো কেন?’ এ কথা শুনে আমার খুব মন খারাপ হয়েছিল যে, আমি আর খেতেই পারিনি। এ ঘটনার অনেক বছর পর সেই শিল্পীর সঙ্গে যখন দেখা তখন তিনি অনেকটা বৃদ্ধ। তখন আমি তাকে বলেছিলাম যা আমার সঙ্গে করেছিলে তা আর কারো সঙ্গে করো না। অবশ্য এসব বিষয় আমি আর মনে রাখিনি।’ সূত্র : রাইজিং বিডি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়