শিরোনাম
◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামের জুতার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ২৫ মার্চ, ২০১৮, ০২:৩১ রাত
আপডেট : ২৫ মার্চ, ২০১৮, ০২:৩১ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মুক্তিযোদ্ধাদের সমাধিস্থল হবে একই ধরনের : মোজ্জাম্মেল হক

নিজস্ব প্রতিবেদক : শহিদ মুক্তিযোদ্ধসহ দেশের সব মুক্তিযোদ্ধার সমাধিস্থল হবে একই আকৃতির একই ধরনের। সহজেই যাতে অন্যদের কবর বা সমাধিস্থল থেকে দেশের বীর সেনানীদের আলাদা করে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম চিনতে পারে এবং সম্মান দেখাতে পারে এ জন্যই এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছে। মুক্তিযোদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের গৃহীত প্রকল্পগুলোর তালিকায় এ প্রকল্পের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। একই সঙ্গে স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকার, আল-শামস, আল-বদর ও পাকিস্তানী বাহিনীর প্রতি ঘৃণা প্রকাশের জন্য ঢাকায় নির্মাণ করা হবে ঘৃণাসম্তম্ভ।

মুক্তিযোদ্ধকালে শহিদ ও অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধাদের সমাধিস্থল সংরক্ষণ উন্নয়ন (১ম পর্যায়) প্রকল্প’ নামে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের গৃহীত এ প্রকল্পের ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৮৫ কোটি ৮১ লাখ টাকা। প্রথম পর্যায়ে এ প্রকল্পের অধীনে ২০ হাজার শহিদ মুক্তিযোদ্ধা ও অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধার সমাধিস্থল সংরক্ষণ ও উন্নয়ন করা হবে।

এ ছাড়া মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সৃষ্ট বধ্যভূমিগুলো সংরক্ষণ ও স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ (দ্বিতীয় প্রর্যায়) প্রকল্পের অধীনে ২৮১টি বধ্যভূমি সংরক্ষণ ও স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে। এ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৫৩ কোটি ২৭ লাখ টাকা।

ঢাকায় হবে ঘৃণাস্তম্ভ

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালে স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকার, আল- শামস, আল-বদর ও পাকিস্তানি বাহিনীর বর্বরোচিত হত্যাকা- ও নৃশংসতায় ঘৃণা জানাতে ঢাকায় নির্মাণ করা হবে ঘৃণাস্তম্ভ। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে একটি প্রকল্প নিয়েছে। ঢাকার প্রাণকেন্দ্রের কোনো এক উপযুক্ত স্থানে এ ঘৃণাস্তম্ভটি নির্মাণ করা হবে। এ বিষয়ে খ্যাতিমান নকশাকারদের কাছ থেকে নকশা চেয়েছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। গত ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় সংসদেও একজন সদস্যের প্রশ্নের উত্তরে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী মন্ত্রী মোজাম্মেল হক এ ঘৃণাস্তম্ভ নির্মাণের ঘোষণা দেন।

ঘৃণাস্তম্ভ প্রকল্পের বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, মুক্তিযু্দ্েধর সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী এবং তাদের এ দেশীয় দোসর রাজাকার, আল-বদর ও আল-শামসের হত্যাযজ্ঞ ও নৃশংসতার প্রতি ঘৃণা জানাতেই এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। মানুষ এ ঘৃণাস্তম্ভ্যে গিয়ে ঘৃণা প্রকাশ করবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়