সান্দ্রা নন্দিনী: ডাটা মাইনিং ও বিশ্লেষণ প্রতিষ্ঠান ক্যামব্রিজ অ্যানালাটিকা’র বিষয়ে তদন্তে চাপ বাড়ছে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের ওপর। ক্যামব্রিজ অ্যানালাটিকা’র বিষয়ে সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন-ইইউ। অন্যদিকে, সোমবার মার্কিন কংগ্রেসের পক্ষ থেকে ফেসবুকের প্রধান নির্বাহী মার্ক জুকারবার্গকে ডেকে ব্যবহারকারীদের তথ্যপাচার বিষয়ে প্রতিষ্ঠানটির ব্যাখ্যা এবং পরবর্তী কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়।
এর প্রেক্ষিতে, ক্যামব্রিজ অ্যানালাটিকার ওপর নিরীক্ষা চালাতে ডিজিটাল ফরেনসিক ফার্ম ‘স্টর্জ ফ্রিডবার্গ’র সাহায্য নেবে বলে জানিয়েছে ফেসবুক। মূলত, এই নিরীক্ষার মাধ্যমে কয়েকবছর আগে সংগৃহীত তথ্যগুলো এখনও সংরক্ষিত রয়েছে কিনা সেটিই নিরীক্ষা করে দেখবে তারা। যদি এখনও তথ্যগুলোর অস্তিত্ব থেকে থাকে তবে, তা হবে ফেসবুকের নীতিমালার একটি বড় ধরনের ও অপ্রত্যাশিত লঙ্ঘন।
প্রসঙ্গত, গত শনিবার মার্কিন রাজনৈতিক ডাটা কোম্পানি ‘ক্যামব্রিজ অ্যানালিটিকা’কে প্রায় ৫ কোটি ফেসবুক ব্যবহারকারীর তথ্য গবেষণার উদ্দেশ্যে সংগ্রহের পর অবৈধভাবে সংরক্ষণের অভিযোগে নিষেধাজ্ঞা দেয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক। জানা যায়, প্রতিষ্ঠানটিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণার জন্য ভাড়া করা হয়েছিল। ফেসবুকের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, কোম্পানিটি আবেদনের মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের তথ্যগুলো সংগ্রহ করেছিল। তারা ট্রাম্পের পক্ষে ভোটের অবস্থা বা ট্রাম্প সমর্থনের মাত্রা বিচার করার জন্য তথ্যগুলো সংগ্রহ করেছিল বলে কোম্পানিটির ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জানা গেছে। ইয়ন নিউজ
এর প্রেক্ষিতে, ক্যামব্রিজ অ্যানালাটিকার ওপর নিরীক্ষা চালাতে ডিজিটাল ফরেনসিক ফার্ম ‘স্টর্জ ফ্রিডবার্গ’র সাহায্য নেবে বলে জানিয়েছে ফেসবুক। মূলত, এই নিরীক্ষার মাধ্যমে কয়েকবছর আগে সংগৃহীত তথ্যগুলো এখনও সংরক্ষিত রয়েছে কিনা সেটিই নিরীক্ষা করে দেখবে তারা। যদি এখনও তথ্যগুলোর অস্তিত্ব থেকে থাকে তবে, তা হবে ফেসবুকের নীতিমালার একটি বড় ধরনের ও অপ্রত্যাশিত লঙ্ঘন।
প্রসঙ্গত, গত শনিবার মার্কিন রাজনৈতিক ডাটা কোম্পানি ‘ক্যামব্রিজ অ্যানালিটিকা’কে প্রায় ৫ কোটি ফেসবুক ব্যবহারকারীর তথ্য গবেষণার উদ্দেশ্যে সংগ্রহের পর অবৈধভাবে সংরক্ষণের অভিযোগে নিষেধাজ্ঞা দেয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক। জানা যায়, প্রতিষ্ঠানটিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণার জন্য ভাড়া করা হয়েছিল। ফেসবুকের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, কোম্পানিটি আবেদনের মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের তথ্যগুলো সংগ্রহ করেছিল। তারা ট্রাম্পের পক্ষে ভোটের অবস্থা বা ট্রাম্প সমর্থনের মাত্রা বিচার করার জন্য তথ্যগুলো সংগ্রহ করেছিল বলে কোম্পানিটির ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জানা গেছে। ইয়ন নিউজ
আপনার মতামত লিখুন :