শিরোনাম
◈ তীব্র গরমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আরও ৭ দিন বন্ধ ঘোষণা ◈ সিরিয়ায় আইএসের হামলায় ২৮ সেনা নিহত ◈ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে, পতন অনিবার্য: রিজভী  ◈ সরকারের বিরুদ্ধে অবিরাম নালিশের রাজনীতি করছে বিএনপি: ওবায়দুল কাদের ◈ বুশরা বিবিকে ‘টয়লেট ক্লিনার’ মেশানো খাবার খাওয়ানোর অভিযোগ ইমরানের ◈ গাজায় নিহতের সংখ্যা ৩৪ হাজার ছাড়াল ◈ প্রার্থী নির্যাতনের বিষয়ে পুলিশ ব্যবস্থা নেবে, হস্তক্ষেপ করবো না: পলক ◈ বিনা কারণে কারাগার এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা: রিজভী ◈ অ্যাননটেক্সকে জনতা ব্যাংকের সুদ মওকুফ সুবিধা বাতিলের নির্দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের ◈ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি, হিট এলার্ট জারি 

প্রকাশিত : ১৯ মার্চ, ২০১৮, ০৯:০৩ সকাল
আপডেট : ১৯ মার্চ, ২০১৮, ০৯:০৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মাদকের সঙ্গে কারা কর্মচারীও জড়িত

ডেস্ক রিপোর্ট : কারা অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক (আইজি প্রিজন) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ ইফতেখারউদ্দিন বলেছেন, কারাগারে মাদক প্রবেশ ঠেকাতে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তবে একটা পথ বন্ধ হলে জড়িতরা অন্য পথ ব্যবহার করছে। মাদকের সঙ্গে কারা কর্মচারীর সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে। তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ২০-২৬ মার্চ ‘কারা সপ্তাহ ২০১৮’ উদ্বোধন উপলক্ষে গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান তিনি। কারা সপ্তাহের এবারের সেøাগান ‘সংশোধন ও প্রশিক্ষণ, বন্দির হবে পুনর্বাসন’।সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আইজি প্রিজন বলেন, বিভিন্ন মামলায় সাজাপ্রাপ্ত এক হাজার ৫৮৮ বন্দি কারাগারে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন। সাজা ভোগ করতে করতে তারা নানা রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। তিনি জানান, দেশের ৬৮টি কারাগারে ধারণক্ষমতার চেয়ে বন্দির সংখ্যা অনেক বেশি। এতে অনেক সময় সঠিক সেবা দেওয়া সম্ভব হয় না। দেশের ৬৮টি কারাগারে বন্দির সংখ্যা ৭৭ হাজার ১২৪ জন। তাদের মধ্যে ৩৬ দশমিক ৯৭ শতাংশ মাদকে সম্পৃক্ত। বন্দিদের পাশাপাশি কারা অধিদপ্তরের কিছু কর্মচারীও মাদকের সঙ্গে জড়িতের প্রমাণ পাওয়া গেছে। গত এক বছরে এই সংখ্যা ২০ জনের বেশি। তাদের শাস্তির আওতায় আনা হয়েছে। তাদের মধ্যে বরখাস্ত হয়েছেন ২-৩ জন।

তিনি বলেন, আমাদের সক্ষমতার অভাব রয়েছে। জনবল অনেক কম। কিন্তু সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করতে হচ্ছে। মূল কাজগুলো করতেই হিমশিম খাচ্ছি। দ্রুত সময়ে কারাগারে বডি স্ক্যানার চালু করা হবে। পাশাপাশি বন্দিদের পূর্ণাঙ্গ ডাটাবেজ তৈরির কাজ চলছে। কারাগারকে পুরোপুরি সংশোধনাগারে রূপান্তর সম্ভব হয়নি। একজন বন্দিকে সংশোধনের জন্য তিনটি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয়েছে। শৃঙ্খলা, চারিত্রিক সংশোধন ও দক্ষতা বৃদ্ধি। প্রথম দুটি করতে পারিনি। তবে দক্ষতা বৃদ্ধির কাজ করছি। বাকিগুলো সময়ের সঙ্গে বাস্তবায়ন সম্ভব হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়