আব্দুর রাজ্জাক: পানি সল্পতায় শুকিয়ে যাচ্ছে ভারতের অন্যতম ব্যস্ত শহর ব্যাংগালুরু। ইতোমধ্যেই তারা পানি উৎপাদনে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু করে দিয়েছে। এই শহরটিতে প্রায় ১২মিলিয়ন মানুষের বসবাস।
এই শহরটি উচ্চ প্রযুক্তির কেন্দ্র বিন্দু হওয়া সত্ত্বেও অতিমাত্রায় শহরায়ন, পরিবেশের প্রতি অবহেলা বৃষ্টিপাতহীনতা বা অনিয়ত্রিত বৃষ্টিপাতের কারণে ক্রমহ্রাসমান হারে পানি শেষ হয়ে যাচ্ছে। প্রযুক্তিখাতে উচ্চ বেতনে চাকরি খুঁজতে বহু মানুষ এই শহরটিতে ভিড় জমায় তাই গত পনের বছরে এই শহরের জনসংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ হয়েগেছে। ধারণা করা হয়, ভারতের প্রযুক্তি কর্মীদের চাকরির জন্য প্রথম পছন্দ ব্যাংগালুরু।
শহরটিতে এত বিশাল সংখ্যক জনসংখ্যার চাপ থাকায় তাদের অধিকাংশকেই নির্ভর করতে হবে সরকারি সরবরাহকৃত পানির উপর। যা তাদের জন্য রীতিমত ভয়ানক বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
উল্লেখ্য, এ বছরের শুরু দিকে আফ্রিকার দেশ দাক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউন শহরও পানির অভাবে শুকিয়েগেছে যার দরুন সেটি এখন বসবাসের অনুপযোগী হয়েগেছে। এ নিয়ে বিভিন্ন মহলে আলোচনা হচ্ছে আসলে এই শহরের ভবিষ্যত কি বা এর কোন সমাধান হবে কিনা? না শহর ছেড়ে দিতে হবে? এমন বহু প্রশ্নের সম্মুখিন ব্যাংগালুরুর পানি সরবরাহ সংস্থা যদিও তাদের কোন বক্তব্য এখনো পাওয়া যায়নি। আল-জাজিরাএবার শুকনো নগরিতে পরিণত হচ্ছে ভারতের ব্যাংগালুরু
আব্দুর রাজ্জাক: পানি সল্পতায় শুকিয়ে যাচ্ছে ভারতের অন্যতম ব্যস্ত শহর ব্যাংগালুরু। ইতোমধ্যেই তারা পানি উৎপাদনে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু করে দিয়েছে। এই শহরটিতে প্রায় ১২মিলিয়ন মানুষের বসবাস। যা ভারতের মোট জনসংখ্যার প্রায় ১৫ভাগের এক ভাগ।
এই শহরটি উচ্চ প্রযুক্তির কেন্দ্র বিন্দু হওয়া সত্ত্বেও অতিমাত্রায় শহরায়ন, পরিবেশের প্রতি অবহেলা বৃষ্টিপাতহীনতা বা অনিয়ত্রিত বৃষ্টিপাতের কারণে ক্রমহ্রাসমান হারে পানি শেষ হয়ে যাচ্ছে। প্রযুক্তিখাতে উচ্চ বেতনে চাকরি খুঁজতে বহু মানুষ এই শহরটিতে ভিড় জমায় তাই গত পনের বছরে এই শহরের জনসংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ হয়েগেছে। ধারণা করা হয়, ভারতের প্রযুক্তি কর্মীদের চাকরির জন্য প্রথম পছন্দ ব্যাংগালুরু।
শহরটিতে এত বিশাল সংখ্যক জনসংখ্যার চাপ থাকায় তাদের অধিকাংশকেই নির্ভর করতে হবে সরকারি সরবরাহকৃত পানির উপর। যা তাদের জন্য রীতিমত ভয়ানক বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
উল্লেখ্য, এ বছরের শুরু দিকে আফ্রিকার দেশ দাক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউন শহরও পানির অভাবে শুকিয়েগেছে যার দরুন সেটি এখন বসবাসের অনুপযোগী হয়েগেছে। এ নিয়ে বিভিন্ন মহলে আলোচনা হচ্ছে আসলে এই শহরের ভবিষ্যত কি বা এর কোন সমাধান হবে কিনা? না শহর ছেড়ে দিতে হবে? এমন বহু প্রশ্নের সম্মুখিন ব্যাংগালুরুর পানি সরবরাহ সংস্থা যদিও তাদের কোন বক্তব্য এখনো পাওয়া যায়নি। আল-জাজিরা
আপনার মতামত লিখুন :