ডেস্ক রিপোর্ট : কাঠমান্ডুতে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের প্লেন বিধ্বস্তে মোট ৬৭ যাত্রীর মধ্যে নিহত হয়েছেন ৫০ জন। বাংলাদেশি ৩২ যাত্রীর মধ্যে জীবিত রয়েছেন ৯জন। এছাড়া প্লেনের চারজন ক্রুর মধ্যে কো-পাইলট ও একজন কেবিন ক্রু নিহত হয়েছেন।
সোমবার (১২ মার্চ) পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম তার সবশেষ ফেসবুক স্ট্যাটাসে এসব তথ্য দিয়েছেন।
তিনি লিখেছেন, ‘সবুজ কালিতে লিখা ব্যক্তিরা হলেন আহত। বাকিরা জীবিত নেই।
যারা জীবিত রয়েছেন তারা হলেন- শাহরিন আহমেদ, আলমুন নাহার অ্যানি, মো. শাহীন ব্যাপরি, মেহেদী হাসান, মো. কবির হোসেন,ইমরানা কবির হাসি, সৈয়দা কামরুন্নাহার, রেজওয়ানুল হক ও শেখ রাশেদ রুবায়েত ।
নিহত বাংলাদেশিরা হলেন- ফয়সাল আহমেদ, ইয়াকুব আলী, আলিফুজ্জ্মান, বিলকিস আরা, বেগম হুরুন নাহার বিলকিস বানু, আখতারা বেগম, নাজিয়া আফরিন চৌধুরী, রাকিবুল হাসান, সানজিদা হক, হাসান ইমাম, মো. নজরুল ইসলাম, আঁখি মনি, মিনহাজ বিন নাসির, এফ এইচ প্রিয়ক, তামাররা প্রিয়ম্মি, মতিউর রহমান, মাহমুদুর রহমান, তাহিরা তানভিন, পিয়াস রয়, উম্মে সালমা, অনিরুদ্ধ জামান, নুরুজ্জামান ও রাইকু জামান।
ক্রুদের মধ্যে কো-পাইলট পৃথুলা রশিদ ও খাজা হোসেন নিহত হন। পাইলট (ক্যাপ্টেন) আবিদ সুলতান ও অপর ক্রু মেম্বার কেএইচএম শফি বেঁচে আছেন।
তিনি আরো লিখেছেন ‘আহতদের সঙ্গে দূতাবাসের কর্মকর্তারা দেখা করেছেন। প্লেনের পাইলট (ক্যাপ্টেন) আবিদ সুলতান নরভিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। বাংলানিউজ
আপনার মতামত লিখুন :