তিনি বলেন, মামলা নিষ্পত্তি করা আদালতের ব্যাপার। তবে এর মধ্যে হাইকোর্টে স্থগিতাদেশ আছে কিনা তা দেখতে হবে। যদি সেটা থাকে তাহলে অর্থঋণ আদালত কিছুই করতে পারবে না। আমি মনে করি এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় ব্যাংক, অর্থ মন্ত্রনালয় ও এ্যাটর্নি জেনারেল সমন্বিতভাবে এগুলো তাড়াতাড়ি নিষ্পত্তি করার ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। প্রয়োজনে প্রধান বিচারপতির সহায়তাও নিতে হবে। আইন সংশোধনের পাশাপাশি আইনের প্রক্রিয়াটা স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে হবে। যদি তা না হয় তাহলেতো ধারা সংশোধন করলে কীভাবে হবে? অর্থঋণ আদালতে আইনটা করাই হয়েছিল অর্থঋণ সংক্রান্ত মামলাগুলো তাড়াতাড়ি নিষ্পত্তি করার জন্য। কিন্তু সেখানে কোন অগ্রগতিই নেই। এখানে আসলে কি সমস্যা রয়েছে, কীভাবে তা সমাধান করা যায় তা আইন মন্ত্রনালয়ের দেখা উচিত।
আপনার মতামত লিখুন :