শিরোনাম
◈ ঈদযাত্রায় ৪১৯ দুর্ঘটনায় নিহত ৪৩৮: যাত্রী কল্যাণ সমিতি ◈ অনিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল বন্ধে বিটিআরসিতে তালিকা পাঠানো হচ্ছে: তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ◈ পাবনায় হিটস্ট্রোকে একজনের মৃত্যু ◈ জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭ কোটি ডলার ঋণ দেবে এডিবি ◈ ক্ষমতা দখল করে আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী আরও হিংস্র হয়ে উঠেছে: মির্জা ফখরুল ◈ বেনজীর আহমেদের চ্যালেঞ্জ: কেউ দুর্নীতি প্রমাণ করতে পারলে তাকে সব সম্পত্তি দিয়ে দেবো (ভিডিও) ◈ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি, হিট স্ট্রোকে একজনের মৃত্যু ◈ আইনজীবীদের গাউন পরতে হবে না: সুপ্রিমকোর্ট ◈ তীব্র গরমে স্কুল-কলেজ ও মাদরাসা আরও ৭ দিন বন্ধ ঘোষণা ◈ সিরিয়ায় আইএসের হামলায় ২৮ সেনা নিহত

প্রকাশিত : ১২ মার্চ, ২০১৮, ০৪:৫৯ সকাল
আপডেট : ১২ মার্চ, ২০১৮, ০৪:৫৯ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অবহেলায় জর্জরিত খুলনার হার্ডবোর্ড মিল

জান্নাতুল ফেরদৌসী: অযত্ন, অবহেলায় জর্জরিত হয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে রাষ্ট্রয়ত্ত্ব খুলনা হার্ডবোর্ড মিলের ভবিষ্যৎ। চার বছর পার হলেও কর্তৃপক্ষ চালু করতে পারেনি মিলটি। শুধুমাত্র আশ্বাস আর প্রতিশ্রুতিতে মধ্যে সীমাবদ্ধ রয়েছে মিলটি চালুর প্রক্রিয়া। এতে তদারকির অভাবে নষ্ট হচ্ছে মিলের গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশ ও মালামাল।

এক সময়ের কর্মচাঞ্চল্য খুলনা হার্ডবোর্ড মিল, বর্তমানে নীরব ও নিস্তব্ধ। শ্রমিক, ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের পদচারণায় মুখরিত ছিল গোটা মিল এলাকা।

শ্রমিকদের একজন বলেন, বন্ধ হওয়ার পর থেকে আমরা রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছি।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ২০১১ সালের ২১শে এপ্রিল চলতি মূলধনের অভাবে কর্তৃপক্ষ অনির্দিষ্টকালের জন্য মিলটি বন্ধ ঘোষণা করে। পরে কয়েক দফা চেষ্টার পর বিসিআইসির মাধ্যমে ২০১৩ সালের ১৫ই আগষ্ট মিলটি চালু করা হয়। ওই বছরই ২৫শে নভেম্বর মিলটি আবারও অর্থ সংকটে বন্ধ হয়ে যায়। ফলে অবিক্রিত আড়াই কোটি টাকার হার্ডবোর্ড ও মিলের কোটি কোটি টাকার সম্পদ অযত্ন ও অবহেলায় নষ্ট হচ্ছে।

শ্রমিক নেতাদের অভিযোগ, কোন নোটিশ ছাড়াই মিল কর্তৃপক্ষ তাদেরকে মিল থেকে বের করে দিয়েছিল। এরপর মন্ত্রীর আশ্বাস সত্ত্বেও গত সাড়ে চার বছরেও চালু হয়নি মিলটি।

হার্ডবোর্ড মিল বাঁচাও সংগ্রাম পরিষদের আহবায়ক মোল্লা ফরিদ আহমেদ বলেন, 'মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি, তিনি শিল্প মন্ত্রণালয়কে যেন নির্দেশ দেন, তাহলে এই মিলটি খোলা সম্ভব হবে।

উপ-ব্যবস্থাপক মো:নুরুল্লা বাহার বলেন, মিলটি দীর্ঘদিনের পুরনো হওয়ায় এর বিএমআরই করা প্রয়োজন। এ ব্যাপারে বিসিআইসি থেকে কোন সিদ্ধান্ত পাইনি। পেলেই আমরা ব্যবস্থা নিব।

খুলনা হার্ডবোর্ড মিলটি বন্ধের সময় ২শ’ ৪২টি পদের বিপরীতে ২শ’ ৪ জন শ্রমিক-কর্মচারী ও কর্মকর্তা কর্মরত ছিল। সূত্র: সময় টিভি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়