শিরোনাম
◈ নির্বাচনি ইশতেহারের আলোকে প্রণীত কর্মপরিকল্পনা দ্রুত বাস্তবায়নের আহবান শিল্পমন্ত্রীর  ◈ প্রচণ্ড গরম থেকেই ঘটতে পারে মানবদেহের নানা রকম স্বাস্থ্য ঝুঁকি ◈ অবশেষে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি  ◈ ইসরায়েল পাল্টা হামলা করলে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে জবাব দেবে ইরান: উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ মিয়ানমারের আরও ১০ সেনা সদস্য বিজিবির আশ্রয়ে ◈ সয়াবিনের দাম বাড়ানোর সুযোগ নেই: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ উপজেলা নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত বিএনপির ◈ কেউ যেন নিরাপত্তাহীনতায় না থাকি, আইনের শাসনে জীবনযাপন করি: ড. ইউনূস ◈ মা, স্ত্রী ও দুই ছেলে নিয়ে ঢাকা ফিরছিলেন রফিক, পথে প্রাণ গেল সবার ◈ স্থায়ী জামিন না পাওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়েছি: ড. ইউনূসের আইনজীবী

প্রকাশিত : ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ০৮:২৫ সকাল
আপডেট : ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ০৮:২৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মুক্তিযোদ্ধা কোটা সম্পর্কে ন্যায়সঙ্গত বিবেচনা প্রয়োজন (ভিডিও)

ওয়ালি উল্লাহ সিরাজ: কোটা ব্যবস্থা সংস্কার করে ৫৬ শতাংশ থেকে ১০ শতাংশে নিয়ে আসা, কোটায় যোগ্য প্রার্থী পাওয়া না গেলে মেধা থেকে শূন্য পদে নিয়োগ দেওয়া, কোটায় কোনো ধরনের বিশেষ পরীক্ষা না নেওয়া, সরকারি চাকরিতে সবার জন্য অভিন্ন বয়সসীমা এবং চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় কোটা সুবিধা একাধিকবার ব্যবহার না করা। এই দাবিগুলো সামনে রেখে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করছে। কোটা ব্যবস্থা রাখা হয় বিশেষ একটি বিবেচনায়। যেমন কোনো একটি জাতির কোনো একটি অংশের লোক যদি খুব অসুবিধায় থাকে তাহলে তাদের জন্য কোটা ব্যবস্থা রাখা হয় এই কারণে যে তারা যেন সবার সমান হতে পারে।

সোমবার বিদাবগত রাতে চ্যানেল আইয়ের আজকের সংবাদপত্র অনুষ্ঠানে এমন মন্তব্য করেন প্রখ্যাত প্রাবন্ধিক, লেখক, গবেষক, ঐতিহাসিক, সমাজবিশ্লেষক, সাহিত্য সমালোচক ও রাষ্ট্রচিন্তাবিদ আবুল কাসেম ফজলুল হক।

তিনি আরো বলেন, নারী কোটা একটা সময় প্রয়োজন ছিলো তারা অনেক দিক থেকে অনেক পিছিয়ে ছিলো। কিন্তু এখন তারা অনেক উন্নয়ন করেছেন। সুতরাং এখন নারীদের কোটা কিছুটা কমানো যেতে পারে। এই কোটা বড় একটি অংশ দখল করে আছে মুক্তিযোদ্ধা কোটা। তবে এই মুক্তিযোদ্ধা কোটা সম্পর্কে ন্যায়সঙ্গত বিবেচনা দরকার। মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে কিন্তু শুধু অস্ত্রের যুদ্ধের মাধ্যমেই নয়। রাজনীতি হচ্ছে প্রধান শক্তি। রাজনীতির পরিচালনায় মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে কিন্তু মুক্তিযুদ্ধে লেখক, কবি, সাহিত্যিক, শিল্পী সবাই অংশ নিয়েছে।

আবুল কাসেম ফজলুল হক আরো বলেন, বাংলাদেশে মুক্তিযোদ্ধাদের কোটা কতদিন থাকবে সেটা একটি বড় প্রশ্ন। মুক্তিযোদ্ধাদের নাতী, পুতিদের কোটা থাকা একেবারেই উচিত নয়। আমি এমনটাই মনে করি। যারা মুক্তিযুদ্ধ করেছেন, ১৯৭২,১৯৭২, ১৯৭৩ ইত্যাদি সালে সরকার চাকরির ক্ষেত্রে তাদেরকে বিশেষ সহযোগিতা করা হয়েছে। কিন্তু নাতী, পুতী ঢালাওভাবে সুযোগ দেওয়াটা ঠিক নয়।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়