আসিফুজ্জামান পৃথিল : আগের ধারণার চাইতেও চাঁদে পানির পরিমাণ বেশী হতে পারে, এমনটাই দাবী করেছে নাসা। শুক্রবার প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে একথা জানিয়েছে মহাকাশ গবেষণা সংস্থাটি।
গবেষকরা আশা করছেন, এই আবিষ্কারের ফলে চাঁদে পানি কিভাবে গেল তা জানা যাবে। এই পানি ভবিষ্যতে নাসার মিশনগুলোতেও ব্যাবহার করা যাবে বলে আশা করেন তাঁরা।
আগে ভাবা হতো, চাঁদের শুধু মেরু এলাকায় শুধু পানি বাছে। এবং তা প্রায় পরিবর্তিত হয়। কিন্তু নতুন গবেষণা আগের ধারণাগুলোকে ভুল প্রমাণ করতে পারে। নতুন গবেষণায় বলা হচ্ছে, কোন নির্দিষ্ট জায়গায় নয় চাঁদের বিভিন্ন জায়গায় পানি পাওয়া যাবে। নাসার দুটি চন্দ্রাভিযানে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে নাসা নেচার জিওসায়েন্স এ এই গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। এই গবেষণাপত্রের প্রধান লেখক জশুয়া ব্যান্ডফিল্ড বলেন, ‘এটা কোন বিষয় নয় আমরা কখন পানি কোন জায়গায় পানি দেখছি। বরং এটা গুরুত্বপূর্ণ যে আমরা সবসময়য়েই পানির অস্তিত্ব দেখতে পাচ্ছি।’
চাঁদে কিভাবে পানি পৌঁছালো তা বিজ্ঞানিদের সবসময়েই চিন্তার খোরাক জুগিয়েছে। সৌর ঝড়ের মতো কোন বাহ্যিক কারণে এই পানির অনুগুলোর চাঁদে পৌঁছাবার কারণ হতে পারে। আরেক তত্ত্ব মতে, বিলিয়ন বছর আগে চাঁদের জন্মের সময় চাঁদে পানির জন্ম হয়। - আনাদলু এজেন্সি
আপনার মতামত লিখুন :