শিরোনাম
◈ ২০২৫ সালের মধ্যে ৪৮টি কূপ খনন শেষ করতে চায় পেট্রোবাংলা ◈ ভিত্তিহীন মামলায় বিরোধী নেতাকর্মীদের নাজেহাল করা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল ◈ বিনা কারণে কারাগার এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা: রিজভী ◈ অপরাধের কারণেই বিএনপি নেতা-কর্মীদের  বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী  ◈ অ্যাননটেক্সকে জনতা ব্যাংকের সুদ মওকুফ সুবিধা বাতিলের নির্দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের ◈ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি, হিট এলার্ট জারি  ◈ ঢাকা শিশু হাসপাতালের আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ ইরানে ইসরায়েলের হামলার খবরে বিশ্বজুড়ে উত্তেজনা, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আতঙ্ক ◈ বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের বাউন্ডারি ভেঙে বাস ঢু‌কে প্রকৌশলী নিহত ◈ জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন

প্রকাশিত : ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ১২:৩৫ দুপুর
আপডেট : ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ১২:৩৫ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

রাজধানীতে পুলিশী নির্যাতনে দুই সাংবাদিক আহত

সুশান্ত সাহা: রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে পুলিশের নির্যাতনে সমকালের স্টাফ রিপোর্টার কামরুল হাসান ও বাংলাদেশ জার্নালের নিজস্ব প্রতিবেদক কিরণ শেখ আহত হয়েছেন।

শনিবার সকাল ও দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ)।

জানা যায়, শনিবার দুপুরে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন শেষে বেরিয়ে যাওয়ার সময় ডিবি পরিচয়ে সাদা পোশাকধারী পুলিশ সমকালের স্টাফ রিপোর্টার কামরুল হাসানকে আটক করে হোটেল ভিক্টরীর গলিতে নিয়ে যায়। সেখানে কামরুলকে অকথ্য ভাষায় গালাগালসহ তার সাথে থাকা মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়। এরপর তার ফেসবুক আইডি ঘাটাঘাটি করে। পরিচয়পত্রের ছবি তুলে বলে তোকে টার্গেটে রেখেছি। এর কিছুক্ষণ পর একই বিটে কর্মরত গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতিবাদের মুখে কামরুলকে ছেড়ে দেয় পুলিশ।

এর আগে সকাল সাড়ে ১০টায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে কিরণ শেখকে নির্যাতন করে পুলিশ। সাংবাদিক পরিচয় দেওয়ার পরও পল্টন থানা পুলিশের এএসআই কুবায়েত কিরণ শেখের ওপর নির্যাতন চালায়। কিরণ শেখ বলেন, বিএনপির কালো পতাকা প্রদর্শন কর্মসূচির সংবাদ সংগ্রহ করতে নয়াপল্টনে দলটির কার্যালয়ের সামনে আসা মাত্রই কয়েকজন পুলিশ সদস্য আমাকে চারিদিক থেকে ঘিরে ফেলে। তারা আমার পরিচয় জানতে চাইলে আমি আইডি কার্ড দেখাই। এরপর পুলিশ অশ্রাব্য ভাষায় গালাগালিসহ কিল, ঘুষি ও লাথি মেরে তারা আমাকে মাটিতে ফেলে দেয়। এরপর শার্ট ধরে টেনে তোলে। মারধরের কারণ জানতে চাইলে পুলিশ গালে চড় দিয়ে বলে, একদম চুপ, কোনও কথা বলবি না।

এদিকে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির এক বিবৃতিতে সভাপতি সাইফুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ শুকুর আলী শুভ এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। সাংবাদিকদের উপর এ ধরনের ন্যাককারজনক হামলার সুষ্ঠ তদন্ত ও বিচারের দাবি জানান।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়