শিরোনাম
◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে আজ! ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী ◈ ড. ইউনূসের পুরস্কার নিয়ে ভুলভ্রান্তি হতে পারে: আইনজীবী 

প্রকাশিত : ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ০৬:৪৪ সকাল
আপডেট : ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ০৬:৪৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

১০ টাকা কেজিতে চাল পাবে ৫০ লাখ পরিবার

ডেন্ব রিপোর্ট : দরিদ্র ৫০ লাখ পরিবারকে ১০ টাকা কেজি দরে মাসে ৩০ কেজি করে চাল দেবে সরকার। আগামী মার্চ থেকে চাল বিক্রির ‘খাদ্যবান্ধব’ এ কর্মসূচি শুরু হবে। এর আগে সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর এবং মার্চ ও এপ্রিল এই পাঁচ মাস ১০ টাকা কেজিতে চাল পান দরিদ্ররা।

গতকাল খাদ্য অধিদপ্তরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ফসল নষ্ট হওয়ায় গত বছরের সেপ্টেম্বর, অক্টোবর ও নভেম্বর মাসে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি সাময়িকভাবে বন্ধ ছিল। সেই অবস্থা থেকে বের হয়ে এসেছি। চলতি বছরের মার্চ থেকে এপ্রিল পর্যন্ত এ কার্যক্রম আবার শুরু হবে এবং ভবিষ্যতেও তা চলবে।

তিনি বলেন, চাল বিতরণ কার্যক্রমে কোনো ধরনের অসদুপায় বা দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। এ বিষয়ে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করা হবে। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে বছরে সাড়ে সাত হাজার টন চাল লাগবে জানিয়ে খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বলেন, বর্তমানে সরকারি গুদামে ১৪ লাখ ২০ হাজার টন খাদ্যশস্য মজুত আছে। এর মধ্যে ১০ লাখ ৪০ হাজার টন চাল এবং তিন লাখ ৮০ টন গম। এ সপ্তাহের মধ্যে রেকর্ড পরিমাণ ১৬ লাখ টন খাদ্যশস্য মজুত হয়ে যাবে।

তিনি বলেন, চলতি আমন মৌসুমে ছয় লাখ টন চাল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সরকার। ইতিমধ্যে পাঁচ লাখ ৪০ হাজার টন চাল সংগ্রহ করা হয়েছে, বাকিটাও নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সংগ্রহ করা হবে। খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ২০১৭ সালে হাওরাঞ্চলে হঠাৎ অতি বন্যা এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগে ১২ লাখ টন খাদ্যশস্য সংগ্রহ করার কথা থাকলেও সংগ্রহ করতে পেরেছিলাম মাত্র আড়াই লাখ টন। তখন সরকারের গুদামে খাদ্যশস্যের মজুত এক লাখ ৩০ হাজার টনে নেমে এসেছিল। চালের একটি চরম সংকট দেখা দিয়েছিল।

কৃষকদের কথা বিবেচনায় রেখে চালের কেজি ৪০ টাকার নিচে হওয়া উচিত নয়। খাদ্য সচিব শাহাবুদ্দিন আহমদ, খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বদরুল হাসান ছাড়াও খাদ্য অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন। মানবজমিন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়