তিনি বলেন, নিদিষ্ট কোনো অঞ্চল এবং সিম সংখ্যার মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখবে, না সবার জন্য উন্মুক্ত রাখবে, এটা এখনো নিদিষ্ট করে নি। তারা বিভিন্ন সময় বলেছে, দশ শতাংশ ব্যবহারকারীকে ফোরজি সার্ভিস দিবে। এখানে দশ শতাংশ বড় কোনো অংশ না। এই অংশ দিয়ে ব্যবসা হবে না। তখন দামও কিন্তু কমবে না। ইন্টারনেট খরচ নিয়ে আমাদের যে সমস্যাটা ছিলো তা রয়েই যাবে। আবার ফোরজি নেটওয়ার্ক সার্ভিস চালু করতে সিম প্রতি ১১০ টাকা করে নিচ্ছে। তারা যদি এক কোটি সিম-ও এই সার্ভিস নেয়, তাহলে একশ কোটি টাকার বেশি লাভ হচ্ছে। এটা টেলি কমিউনিকেশন কোম্পানীগুলোর নতুন একটা ব্যবসা।
তিনি আরও বলেন, আগে যখন টুজি, থ্রিজি চালু করা হয়, তখন টেলি কমিউনিকেশন কোম্পানীগুলো অনেক কথাই বলেছিল। তারা এই সুবিধা দিবে, ওই সুবিধা দিবে কিন্তু আমরা সেরকম কোনো সুবিধাই পাই নি। চাপ না থাকার কারণে কোম্পানীগুলো টাকা বেশি নিয়ে যত কম সার্ভিস দিতে পারে, তাই দিয়ে থাকে। অন্য কোনো দেশে হলে এগুলো কখনই করতে পারতো না। বিশ বছর হয়ে যাওয়ার পরও ফোনের নেটওয়ার্কের সমস্যা দুর করতে পারছে না। ঘরের ভিতর গেলে নেটওয়ার্ক পাওয়া না। এই হল আমাদের টেলি কমিউনিকেশন কোম্পানীগুলোর অবস্থা।
আপনার মতামত লিখুন :