শিরোনাম

প্রকাশিত : ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ০৬:০০ সকাল
আপডেট : ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ০৬:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

৩২ ধারায় মত প্রকাশে হয়রানির আশঙ্কা প্রবল

কাদের গনি চৌধুরী : প্রস্তাবিত ডিজিটাল সিকিউরিটি এ্যাক্ট একটি বিবর্তনমূলক, সাংঘর্ষিক ও অসাংবিধানিক ধারা। এটা সাংবাদিক সমাজ ‘টাকুনিয়াম ল’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে। এটা কালোর চেয়ে কালো আইন। এ আইন হলে মানুষের বাক স্বাধীনতা বলে কিছু থাকবে না। এই আইনে মত প্রকাশের ক্ষেত্রে হয়রানির আশঙ্কা প্রবল। যা স্বাধীন সাংবাদিকতাকে বাধাগ্রস্ত করবে। এই আইন মুক্ত চিন্তার জন্য বড় বাধা। স্বাধীন মত প্রকাশের অন্তরায়। প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার মোক্ষম অস্ত্র। এই আইন পাশ হলে স্বাধীন গণমাধ্যম ও সাংবাদিকতা হুমকির মুখে পড়বে। এই আইন মুক্ত চিন্তার স্বাধীনতাকে খর্ব করবে।

এবং আমাদের ইতিহাসের ওপর প্রভাব ফেলবে। মিডিয়াকে কব্জা করার জন্য এই আইন করা হচ্ছে বলে আমি মনে করি। এই আইন পাশ হলে মামলার ভয়ে তা প্রকাশ করতে পারবে না। এই আইন দেশ ও জাতিকে গভীর সংকটে ফেলবে। যে আইন আছে সেটাই যথেষ্ট। নতুন করে আইনের প্রয়োজন হয় না।

এই আইন নাগরিক অধিকারকে খর্ব করে দেবে। এটি একটি অসাংবিধানিক আইন। আমার বাক স্বাধীনতা আমার সাংবিধানিক অধিকার। সাংবাদিকরা ধারাবাহিক ভাবে ৫৭ ধারা বাতিলের জন্য আন্দোলন করেছিল। আমরা এই ৩২ ধারা বাতিলের জন্য আন্দোলন করবো। এই ৩২ ধারা নিয়ে সাংবাদিকরা আতঙ্কের মধ্যে আছে।

পরিচিতি : সিনিয়র সাংবাদিক
মতামত গ্রহণ : সানিম আহমেদ
সম্পাদনা: মোহাম্মদ আবদুল অদুদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়