শিরোনাম
◈ চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৮ ইউনিট ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ০৪:৪৩ সকাল
আপডেট : ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ০৪:৪৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

প্রজন্মের পর প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধ কোটা পদ্ধতির সুবিধা দেওয়া উচিত নয়

অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান : বিতর্কিত দেশের কোটাব্যবস্থা। শিক্ষা ব্যবস্থা এবং চাকরী খাতে বিশেষ করে বিসিএস এর মত গুরুত্বপুর্ণ ক্ষেত্রেও বিভিন্ন কোটা ব্যবস্থায়ই দখল করে রেখেছে ৫৬ ভাগ। বাকি অংশ থাকছে মেধাবীদের লড়াইয়ের জন্য। ফলে মেধাবীরা যোগ্যতা থাকতেও বঞ্চিত হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স কিংবা চাকরি ক্ষেত্রে মেধাবীরা পিছিয়ে পড়ছে এই অতিরিক্ত কোটা ব্যবস্থার জন্য। আমার মনে হয়, নারীদের জন্য এবং অনগ্রসর জনগোষ্ঠী বিশেষ করে আদিবাসী, এ দুটো কোটা রেখে বাকী সমস্ত কোটাই কেটে ফেলা উচিত। এখন আর মুক্তিযোদ্ধা কোটার দরকার আছে বলে মনে হয় না। কারণ, মুক্তিযুদ্ধ যারা করেছেন তারা পুরস্কৃত হয়েছেন।

তাদের পরবর্তী এক প্রজন্ম অর্থাৎ তাদের সন্তানাদিরা এর সুবিধা নিয়েছে। এখন তাদের নাতী/নাতনীদের এ সুবিধা দেওয়ার কোন মানে হয় না। প্রজন্মের পর প্রজন্ম এ কোটা পদ্ধতির সুবিধা দেওয়া উচিৎ নয়। এছাড়া আরও বিভিন্ন কোটা রয়েছে। প্রতিবন্ধী কোটা বলেন আর যাই বলেন, সব মিলিয়ে কোটা শতকরা দশ ভাগের বেশি থাকা উচিত নয়।

পরিচিতি: শিক্ষাবিদ
মতামত গ্রহণ: মাহবুবুল ইসলাম
সম্পাদনা : মোহাম্মদ আবদুল অদুদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়