শিরোনাম
◈ সাভারে শো-রুমের স্টোররুমে বিস্ফোরণ, দগ্ধ ২ ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ চলচ্চিত্র ও টিভি খাতে ভারতের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময় হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করলেই ব্যবস্থা: ইসি আলমগীর  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের

প্রকাশিত : ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ০৫:০৭ সকাল
আপডেট : ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ০৫:০৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বদলে যাচ্ছে প্রশ্ন তৈরি ও সরবরাহ পদ্ধতি

রবিন আকরাম: প্রশ্নফাঁস ঠেকাতে বদলে যাচ্ছে পাবলিক পরীক্ষার প্রশ্ন তৈরি ও সরবরাহ পদ্ধতি। পুরো প্রক্রিয়াটিই স্বয়ংক্রিয় করতে যাচ্ছে সরকার।

ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জানিয়েছেন, এ পদ্ধতির ত্রুটি-বিচ্যুতি পরীক্ষা করতে আগামী এসএসসি পরীক্ষার প্রি-টেস্ট এবং টেস্ট পরীক্ষায় তা পাইলটিং করার লক্ষ্য নিয়ে কাজ চলছে।

পাবলিক পরীক্ষার প্রশ্ন পরীক্ষার্থীদের হাতে যায় ছয় থেকে সাতটি ধাপ পেরিয়ে।

প্রথম ধাপে বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষকরা নিজেদের মত প্রশ্ন প্রণয়ন করেন। এরপর সব প্রশ্ন পরিশোধন করে লটারির জন্য তৈরি করা হয়। তৃতীয় ধাপে লটারির মাধ্যমে চূড়ান্ত হয় প্রশ্নপত্র। এরপর তা সিলগালা করে পাঠানো হয় বিজি প্রেসে। সেখানে ছাপা হওয়ার পর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের তত্ত্বাবধানে সিলগালা করা ট্রাংকে করে পাঠানো হয় জেলা ট্রেজারিতে। সেখান থেকে যায় উপজেলা ট্রেজারি বা ব্যাংকের ভল্টে। পরীক্ষার দিন সকালে প্রশ্ন নিয়ে যাওয়া হয় পরীক্ষা কেন্দ্রে। পরীক্ষার আধা ঘন্টা আগে সিলগালা খুলে বিতরণ করা হয় পরীক্ষার্থীদের মাঝে।

মূলত তৃতীয়, চতুর্থ এবং শেষ ধাপে প্রশ্ন ফাঁস হতে পারে। কোনোভাবেই প্রশ্নফাঁস ঠেকাতে না পেরে এখন প্রশ্ন তৈরি ও সরবরাহ পদ্ধতিতেই পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে সরকার।

নতুন পদ্ধতিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষকদের দিয়ে একটি প্রশ্ন ব্যাংক তৈরি করা হবে। এরপর একটি বিশেষায়িত সফটওয়্যারের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয় ভাবে একটি প্রশ্ন নির্বাচন করা হবে। যা কারো দেখার সুযোগ থাকবে না। একেবারে পরীক্ষা শুরুর নির্দিষ্ট সময় আগে ই-মেইল বা অন্যান্য মাধ্যমে প্রশ্নটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাঠানো হবে সকল পরীক্ষাকেন্দ্রে। এরপর, পরীক্ষার ঠিক আগে কেন্দ্রেই প্রশ্ন প্রিন্ট করা হবে।

এ পদ্ধতিকে সম্পূর্ণ নিরাপদ করতে পারলেই প্রশ্ন ফাঁস হওয়ার কোনো সম্ভাবনা থাকবে না। সূত্র: ডিবিসি নিউজ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়