শিরোনাম
◈ অবশেষে মার্কিন সিনেটে সাড়ে ৯ হাজার কোটি ডলারের সহায়তা প্যাকেজ পাস ◈ কক্সবাজারে ঈদ স্পেশাল ট্রেন লাইনচ্যুত, রেল চলাচল বন্ধ ◈ ইউক্রেনকে এবার ব্রিটেননের ৬১৭ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সহায়তা ◈ থাইল্যান্ডের উদ্দেশ্য রওনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ◈ জিবুতি উপকূলে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবিতে ৩৩ জনের মৃত্যু ◈ লোডশেডিং ১০০০ মেগাওয়াট ছাড়িয়েছে, চাপ পড়ছে গ্রামে ◈ এফডিসিতে মারামারির ঘটনায় ডিপজল-মিশার দুঃখ প্রকাশ ◈ প্রথম ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন ◈ প্রথম ধাপে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সাত চেয়ারম্যানসহ ২৬ জন নির্বাচিত ◈ বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগ আহ্বান রাষ্ট্রপতির

প্রকাশিত : ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ০৭:১০ সকাল
আপডেট : ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ০৭:১০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

রায়ের কপি পেলেই খালেদার জামিননামা দাখিলের অনুমতি চাইবেন আইনজীবীরা

জুয়াইরিয়া ফৌজিয়া : জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার রায়ের কপি ৬ দিন পর আজ বিকেল ৪টার দিকে আদালত কর্তৃপক্ষ দেবেন বলে জানিয়েছেন সাজাপ্রাপ্ত বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার প্যানেল আইনজীবী সানাউল্লাহ মিয়া। এদিকে অনুলিপি পাওয়ার পরে বেগম জিয়ার জামিননামা দাখিলের অনুমতি চাইবেন আইনজীবীরা।

আইনজীবী সানাউল্লাহ মিয়া বলেন, বুধবার সকালে পুরান ঢাকার বকশীবাজারে স্থাপিত বিশেষ আদালতের বিচারক ডা. মো. আখতারুজ্জামানের কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানিয়েছেন কপি তৈরির কাজ শেষ পর্যায়ে। বিকেল ৪টা দিকে আইনজীবীদের কাছে দেওয়া যাবে।

আদালত সূত্রে জানা যায়, মূল রায় ৬৩২ পৃষ্ঠা হলেও রায়ের অনুলিপি হবে ৬ হাজার পৃষ্ঠার বেশি। ওই অনুলিপি হাতে আসার পরই জামিনের জন্য আপিল করতে পারবেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া।

গতকাল খালেদা জিয়ার প্যানেল আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ বলেন, আদালতের রায়, এজাহার, সাক্ষী, জেরা, অভিযোগপত্র, ফরোয়ার্ডিংসহ সব কাগজ মিলে ৬ হাজার পৃষ্ঠার ওপরে অনুলিপি হবে। ওই অনুলিপি কোর্ট ফোলিওতে প্রিন্ট হয়ে গেছে এবং ৫ থেকে ৬ জন অনুলিপিকারক এ নিয়ে কাজ করছেন। আর কোনো ভুলভ্রান্তি হচ্ছে কি না তারা তা মিলিয়ে দেখছেন। কারেকশনের পরে প্রধান অনুলিপিকারক চূড়ান্তভাবে মিলিয়ে দেখবেন কোনো ভুল হলো কি না। এর পরে তিনি সেই অনুলিপিতে স্বাক্ষর করবেন। তাঁর স্বাক্ষরের পরে ওই আদালতের প্রশাসনিক কর্মকর্তা স্বাক্ষর করবেন। এর পরে অনুলিপিতে কোর্ট ফি লাগানো হবে। আর সব কাজ সম্পন্ন হলেই এ মামলার রায়ের কপি পাওয়া যাবে।

অনুলিপি পাওয়ার পরে ওই কপি দিয়ে হাইকোর্ট বিভাগে আপিল করবেন বিএনপির চেয়ারপারসন। ওই আপিলে জামিনের আবেদন করা হবে। জামিন মঞ্জুর করা হলে ওই আদেশ ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ ড. আখতারুজ্জামানের আদালতে পাঠানো হবে। এরপরে আদালতে আবার জামিননামা দাখিলের অনুমতি চাইবেন আইনজীবীরা। বিচারক ওই জামিননামা দেওয়ার অনুমতি দিলে খালেদা জিয়ার পক্ষে মুচলেকা (বন্ড) দিতে হবে। তখন একটি রিলিজ আদেশ কারাগারে পাঠানো হবে। ওই রিলিজ আদেশ পাওয়ার পর কারা কর্তৃপক্ষ খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেবেন, যদি অন্য মামলায় গ্রেপ্তার না হন।

সূত্র : এনটিভি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়