শিরোনাম
◈ যুক্তরাষ্ট্র সরে এলে বিশ্বরাজনীতিতে নেতৃত্ব দেবে কে: বাইডেন ◈ মিয়ানমার সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠালো বিজিবি ◈ উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় বিএনপির ৬৪ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ ◈ বর্ধিত ভাড়ায় ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি শুরু ◈ বাড়ছে না শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি ◈ মা হিসেবে পূর্ণ অভিভাবকত্ব পেয়ে দেশের ইতিহাসে নাম লেখালেন অভিনেত্রী বাঁধন ◈ আরও তিন মামলায় জামিন পেলেন মামুনুল হক ◈ সাজেকে ট্রাক খাদে পড়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৯ ◈ তাপপ্রবাহে উচ্চ স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে শিশুরা,  বাড়তি সতর্কতার পরামর্শ ইউনিসেফের ◈ মন্ত্রী ও এমপিদের নিকটাত্মীয়রা প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে সময়মতো ব্যবস্থা নেওয়া হবে: ওবায়দুল কাদের 

প্রকাশিত : ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ০১:১০ রাত
আপডেট : ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ০১:১০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

রোহিঙ্গা সমস্যার ভয়াবহতা বুঝতে পারছেন না সু চি: বরিস জনসন

লিহান লিমা: সম্প্রতি থাইল্যান্ড সফরে রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের নেত্রী অং সান সু চীর সমালোচনা করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী বরিস জনসন । এর আগে বাংলাদেশ এবং মিয়ানমার সফরকালে তিনি রোহিঙ্গা শরণার্থীদের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন ।

সোমবার থাইল্যান্ড সফরে বরিস বলেন, সু চি রোহিঙ্গা সংকটের বিষয়ে কতটা জানেন তা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে। তিনি যদি তা বুঝতে পারতেন তবে জাতিসংঘের মতই এই পরিস্থিতিকে ‘জাতিগত নিধন’ বলে আখ্যায়িত করতেন। ইয়াঙ্গুনে সু চির সঙ্গে বৈঠকের পর জনসন বিবিসিকে বলেন, সত্যি বলছি, আমি এটি ভাবতেই পারছি না যে সু চি রোহিঙ্গা সংকটের পুরো ভয়াবহতা জানেন। আমি মনে করি না আমরা যা দেখেছি তিনি একবার হেলিকাপ্টারে চড়ে তা দেখেছেন। আমি তার নেতৃত্বে বিশ্বাস রাখি কিন্তু আমি বার্মার বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে অনেক দুঃখিত।

জনসন বাংলাদেশে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ভবিষ্যত নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, বার্মা কর্তৃপক্ষের রাখাইনে রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে একটি নিরপেক্ষ তদন্ত অনেক জরুরি হয়ে পড়েছে। এছাড়া মানবাধিকারের যে লঙ্ঘন করা হয়েছে তার দায়ভার অবশ্যই গ্রহণ করতে হবে। তিনি আরো বলেন, রাখাইনে অনতিবিলম্বে রোহিঙ্গাদের জন্য একটি নিরাপদ আবাসন সৃষ্টি করতে হবে, যেখানে প্রত্যাবর্তনে তাদের কোন ভয় থাকবে না, এছাড়া তাদের মৌলিক মানবাধিকার ও স্বাধীনতাকে অবশ্যই সম্মান জানাতে হবে ও তা রক্ষা করতে হবে।

জনসন বলেন, আমার সারা জীবনে আমি এমন ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ দেখি নি। শত শত গ্রামবাসী নির্যাতনের শিকার হয়েছে, যা বিধ্বংসী এবং আমি মনে করি এই পরিস্থিতি তাদের নিজেদের বাসভূমি ফিরিয়ে দিতে জাতিসংঘের সংস্থাগুলোর সাহায্যসহ নেতৃত্বপূর্ণ ভূমিকা প্রয়োজন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়