খন্দকার আলমগীর হোসাইন : যদি আশা করা হয়, এখনও দলীয় সরকার সুষ্ঠু নির্বাচন দিবে, তাহলে বোকার স্বর্গে বাস করার মতো হবে। সাজানো মামলায় খালেদা জিয়ার রায়ের মধ্যে প্রমাণিত হয়েছে, সরকারের ইচ্ছে নেই সুষ্ঠু নির্বাচনের। স্থানীয় পর্যায়ে ১১১টা ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন হয়েছে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনও হয়েছে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়। ২০১৪ সালে সংসদ গঠিত হয়েছিল বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়। বাংলাদেশে নির্বাচন হবে ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের ন্যায়। বিএনপির আন্দোলনে পুলিশের অবস্থান নিয়ে আলোচনাকালে রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. দিলারা চৌধুরী আমাদের অর্থনীতিকে এসব কথা বলেন
তিনি আরও বলেন, বিএনপির শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে পুলিশ তো নমনীয় আচরণ করবেই। কারণ পুলিশের সাথে দোসর আওয়ামী লীগ কর্মীরাও রয়েছে। আওয়ামী লীগ কর্মীদের হাতে বন্দুক, পিস্তল সবই রয়েছে। প্রশাসনের তো তেমন কিছু করার প্রয়োজন নেই। বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিস্থিতি কোথায় রয়েছে? নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার মতো কোনো লোক মাঠে নেই, তাহলে তারা কি করে নির্বাচন করবে? সংসদ রেখে দিয়ে সেনা মোতায়েন না করে সরকার যেভাবে চাইবে সেভাবেই নির্বাচন, কীভাবে সম্ভব?
আপনার মতামত লিখুন :