শিরোনাম
◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ সাভারে শো-রুমের স্টোররুমে বিস্ফোরণ, দগ্ধ ২ ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ চলচ্চিত্র ও টিভি খাতে ভারতের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময় হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের

প্রকাশিত : ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ০৩:০৮ রাত
আপডেট : ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ০৩:০৮ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

রায়কে কেন্দ্র করে আদালতের নিরাপত্তা জোরদার

সজিব খান: আজ বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার রায় ঘোষণার করা হবে। রাজধানীর পুরান ঢাকার বকশি বাজারে স্থাপিত ঢাকার বিশেষ জজ-৫ আদালতে মামলার রায় ঘোষণা করা হবে। রায়ে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সাজা হলে সহিংসতার সৃষ্টি হতে পারে। এজন্য সকাল থেকেই আদালত চত্বর ও আশপাশ এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা বেষ্টনী গড়ে তোলা হয়েছে।

আদালতের নিরাপত্তা জোরদার করার জন্য ইতোমধ্যে বকশি বাজার মোড়ে বিপুলসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, চানখাঁরপুল মোড়েও নিরাপত্তা তল্লাশি চৌকি বসানো হয়েছে। বকশি বাজারের আশপাশে রাস্তাতেও পুলিশ সদস্যরা অবস্থান করছেন। আশপাশের সব দোকানপাট বন্ধ রয়েছে। অার অাদালতে প্রবেশ করতে অন্তত ৫বার তল্লাশির মুখোমুখি হতে হচ্ছে সাংবাদিকদের।

এদিকে এ মামলার একজন আসামি ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদকে ইতোমধ্যে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়েছে। এছাড়া রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের আইনজীবীরা আদালতে আসতে শুরু করেছেন।

এর আগে গত ২৫ জানুয়ারি যুক্তিতর্ক শুনানি শেষে ঢাকার বিশেষ জজ-৫ আদালতের বিচারক আকতারুজ্জামান মামলাটির রায়ের জন্য এদিনটি ধার্য করেন।

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার এজাহারে বলা হয়, ১৯৯১ সালে বেগম খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকার সময় এতিম তহবিলের নামে নতুন একটি হিসাব খোলা হয় যাতে সাড়ে চার কোটি টাকা আসে বিদেশ থেকে। পরে তহবিল থেকে ২ কোটি ৩৩ লাখ টাকা জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টে স্থানান্তর করা হয়। ক্ষমতার অপব্যবহার করে আসামীরা সেখান থেকে ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার টাকা আত্মসাত করেন।মামলা করার ১৩ মাস পর ২০০৯ সালের ৫ই আগষ্ট ৬ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ পত্র দেন তদন্ত কর্মকর্তা।

সূত্র: প্রথম আলো

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়