শিরোনাম
◈ ঝালকাঠিতে ট্রাকচাপায় নিহতদের ৬ জন একই পরিবারের ◈ গাজীপুরের টঙ্গি বাজারে আলুর গুদামে আগুন ◈ রাজনৈতিক বিশ্লেষক মনোয়ারুল হক মারা গেছেন ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব শনিবার ঢাকা আসছেন ◈ দুই এক পশলা বৃষ্টি হলেও তাপদাহ আরো তীব্র হতে পারে  ◈ এথেন্স সম্মেলন: দায়িত্বশীল ও টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনায় সম্মিলিত প্রয়াসের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ◈ কেএনএফ চাইলে আবারও আলোচনায় বসার সুযোগ দেওয়া হবে: র‌্যাবের ডিজি ◈ ওবায়দুল কাদেরের হৃদয় দুর্বল, তাই বেশি অবান্তর কথা বলেন: রিজভী ◈ মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দিলেন প্রধানমন্ত্রী ◈ বাংলাদেশ সংকট থেকে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে: অর্থমন্ত্রী

প্রকাশিত : ৩১ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৪:২৯ সকাল
আপডেট : ৩১ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৪:২৯ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সেন্টমার্টিন জেটির বেহাল দশা, ঝুঁকিতে পর্যটকরা

ফরহাদ আমিন, টেকনাফ: বাংলাদেশের দক্ষিণে অন্যতম পর্যটন এলাকা প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিন। সেন্টমার্টিনে জাহাজ থেকে পর্যটকরা উঠানামার একমাত্র জেটির বেহাল অবস্থা।দীর্ঘদিন এই জেটির সংস্কার ও উন্নয়নে কোন পদক্ষেপ নেই।

পর্যটন মৌসুমে প্রতিদিন ৮-৯টি জাহাজ নিয়ে প্রায় হাজার হাজার পর্যটক আসছে সেন্টমার্টিনে। পর্যটকদের পাশাপাশি সেন্টমার্টিনের স্থানীয়দের ওঠানামার ও চলাচলের একমাত্র জেটি। নেই কোন বিকল্প জেটি, অযত্ন ও অবহেলার শিকার সেন্টমার্টিনের এই জেটি।

সেন্টমার্টিনের স্থানীয় বাসিন্দা ছৈয়দ আলম জানান, এলজিইডির তত্ত্বাবধানে প্রায় চার কোটি টাকা ব্যয়ে ২০০২-০৩ অর্থবছরে এই জেটি নির্মাণ করা হয়।গত বছর মে মাসের দিকে ঘূর্ণিঝড় মোরার আঘাতে সেন্টমার্টিনের জেটির একটি সিড়ি, চারটি গার্ডার ও প্রায় রেলিং ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

এলাকার ব্যবসায়ী ছাবের আলম জানান, যাওয়ার সময় জাহাজের উপর ভাল লাগলে ও  সেন্টমার্টিনের পৌঁছার পর জেটির বেহাল দৃশ্য দেখে নিজে অবাক হলাম। যে কোন সময় ঘটতে পারে বড় ধরণের দুর্ঘটনা। জাহাজ থেকে ওঠানামায় ১ ঘন্টা সময় নষ্ট হয়ে যায়। সেন্টমার্টিন কেন্দ্রিক সরকার কোটি টাকা রাজস্ব পাচ্ছে। তার পর ও এই জেটি বেহাল অবস্থায় পড়ে আছে ।

সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নূর আহমদ জানান, ঝুঁকিপূর্ণ জেটির কারণে সেন্টমার্টিন থেকে পর্যটক বিমুখ হয়ে যাবে। বিপর্যয় এড়াতে প্রাথমিকভাবে রেলিংগুলো হলেও মেরামতের ব্যবস্থা করা দরকার। এমন অবস্থায় দ্বীপের একমাত্র জেটিটি সংস্কার করা না হলে বহু হতাহতের ঘটনা ঘটতে পারে। সম্পাদনা: উমর ফারুক রকি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়