শিরোনাম
◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী ◈ জিয়াউর রহমানের সময়ই দেশে বিভেদের রাজনীতির গোড়াপত্তন হয়: ওবায়দুল কাদের  ◈ এলডিসি উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পাওয়ার প্রস্তুতি নিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ◈ ড. ইউনূসকে নিয়ে শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্য দুঃখজনক: আইনজীবী  ◈ ত্রিশালে বাসের ধাক্কায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসহ অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত ◈ জলদস্যুদের হাতে জিম্মি জাহাজ মুক্ত করার বিষয়ে  সরকার অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী  ◈ এসএসসি পরীক্ষায় আমূল পরিবর্তন, বদলে যেতে পারে পরীক্ষার নামও ◈ পঞ্চম দিনের মতো কর্মবিরতিতে ট্রেইনি ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ◈ অর্থাভাবে পার্লামেন্ট নির্বাচনে লড়বেন না ভারতের অর্থমন্ত্রী ◈ কখন কাকে ধরে নিয়ে যায় কোনো নিশ্চয়তা নেই: ফখরুল

প্রকাশিত : ৩০ জানুয়ারী, ২০১৮, ১২:২৩ দুপুর
আপডেট : ৩০ জানুয়ারী, ২০১৮, ১২:২৩ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

তৃতীয় বিভাগ ফুটবলের ডাগআউটে মন্ত্রী!

স্পোর্টস ডেস্ক: মন্ত্রী হলেও তাঁকে প্রায়ই ফুটবল দলের ডাগআউটে দেখা যায়। ফুটবলার ছিলেন বলে হয়তো মাঠের টানটা ছাড়তে পারেননি আরিফ খান জয়। এর আগে সবাইকে অবাক করে তৃণমূলে ড. ওয়াজেদ মিয়া ফুটবল দলের ডাগআউটেও দাঁড়িয়েছেন। কিন্তু ব্যাপারটা ওখানেই শেষ নয়।

আরিফ খান জয়ের ডাগআউটে দাঁড়ানো নিয়ে কাল নানা অভিযোগ তুলেছে আরামবাগ একাডেমি ফুটবল দল।
তৃতীয় বিভাগ ফুটবল লিগে কমলাপুর স্টেডিয়ামে খেলা চলছিল আরামবাগ একাডেমি ও দীপালি যুব সংঘের। খেলা মিনিট তিরিশেক গড়ানোর পর দীপালি ডাগআউটে গিয়ে দাঁড়ান ক্লাবটির সভাপতি যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়।

ক্ষমতার অপব্যবহার করে তিনি ডাগআউটে দাঁড়িয়েছেন বলে অভিযোগ আরামবাগ একাডেমির। ক্লাবটির সভাপতি বলেছেন, ‘তিনি (আরিফ খান জয়) ওখানে যেতেই পারেন না। কারণ, অনুমতি নেই। তা ছাড়া মন্ত্রী রেফারিকে গালাগাল করেন আমাদের কার্ড দিতে। এর চেয়ে লজ্জার, ন্যক্কারজনক কী হতে পারে!

একজন মন্ত্রী যদি মাঠে গিয়ে কোচিং করান, মাঠের এপাশ থেকে ওপাশে হাঁটা শুরু করেন, কীভাবে চলবে। ফুটবল তো এভাবে ধ্বংস হয়ে যাবে।’

এ নিয়ে গত রাতেই ঢাকা মহানগরী লিগ কমিটির অফিসে লিখিত অভিযোগ নিয়ে যায় মতিঝিল ক্লাবপাড়ার দলটি। তবে অফিসে নাকি কেউ ছিল না। লিগ কমিটির সভাপতি হারুনুর রশীদ বলেন, ‘কোনো অভিযোগ পাইনি। তবে আমি মনে করি, একজন মন্ত্রী সবার জন্যই সমান।’

জয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাঁর ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। তবে তাঁর ছোট ভাই দীপালি যুব সংঘের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জাতীয় দলের সাবেক ফুটবলার অমিত খান বিষয়টি ইতিবাচক হিসেবেই দেখছেন।

তাঁর কথা, ‘অভিযোগ যে কেউ করতেই পারেন। রাজনৈতিক কিছু ব্যাপার থাকে এর মধ্যে। দীপালি ক্লাবের পাশে যখন কেউ ছিল না, খেলোয়াড়-কোচ এনে ক্লাবটাকে এগিয়ে নিয়েছেন জয় ভাই। তাঁর মাঠে গিয়ে খেলা দেখা তো প্রশংসা করার মতো ব্যাপার।’

কিন্তু তিনি রেফারিকে প্রভাবিত করেছেন। তা ছাড়া ডাগআউটে কীভাবে থাকেনÑআরামবাগের এ অভিযোগ প্রসঙ্গে অমিত বলেন, ‘তিনি মাঠে এলে তাঁকে ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব দিই। সুতরাং তিনি থাকতেই পারেন। একজন মন্ত্রী যেসব কাজ ফেলে মাঠে আসেন, এটাকেই ইতিবাচকভাবে নেওয়া উচিত।’ প্রথমআলো অনলাইন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়