শিরোনাম
◈ জাতিসংঘে সদস্যপদ প্রস্তাবে মার্কিন ভেটোর নিন্দা ফিলিস্তিনের, লজ্জাজনক বলল তুরস্ক ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের

প্রকাশিত : ২৩ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৩:৩৯ রাত
আপডেট : ২৩ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৩:৩৯ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

‘কিছু ডিফিকালটি দেখা দেওয়ায় বিলম্ব হতে পারে’

আশিক রহমান : নিরাপদ, স্বস্তির পরিবেশেই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনকে প্রাধান্য দিচ্ছে বাংলাদেশ। চুক্তি অনুযায়ী ২৩ জানুয়ারি রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার কথা থাকলেও ‘ফিজিক্যাল অ্যারেঞ্জমেন্টের প্রক্রিয়ায় কিছু ডিফিকালটি দেখা দিয়েছে, সে জন্য এই প্রক্রিয়া শুরু হতে একটু বিলম্ব হতে পারে। আমাদের অর্থনীতির সঙ্গে আলাপকালে এমন মন্তব্য করেছেন সাবেক রাষ্ট্রদূত ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক মোহাম্মদ জমির।

তিনি বলেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া নিয়ে কোনো শঙ্কা আছে কিনা ২৩ তারিখের পর বোঝা যাবে। ওই দিনটি আগে পার হতে দিই আমরা? তবে সার্বিকভাবে বলা যায় যে, দ্বিপাক্ষিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছে বাংলাদেশ। কিন্তু কাউকে ওখানে (মিয়ানমারে) জোর করে পাঠানো হবে না।

তিনি আরও বলেন, আশা করছি আমাদের বন্ধুরাষ্ট্র চীন এবং ভারত মিয়ানমারের উপর চাপ সৃষ্টি করবে। তাদেরকে পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দিবে যে, যা কিছু হচ্ছে দ্বিপাক্ষিকভাবে। কিন্তু তার মানে এই নয় যে, তারা (মিয়ানমার) কালক্ষেপণের প্রক্রিয়া শুরু করবে।

এক প্রশ্নের জবাবে সাবেক এই রাষ্ট্রদূত বলেন, রোহিঙ্গাদের কেউ কেউ এখানে বিশৃঙ্খলা তৈরির চেষ্টা করছে। তারা বলছে, আমরা এখানে ত্রাণ পাচ্ছি, নিরাপদে আছি, কোথাও যাব না ইত্যাদি। এখানে জাতিসংঘ, কিছু এনজিও, বিদেশিরা বলছেন যে, রোহিঙ্গাদের জোরপূর্বক পাঠানো ঠিক হবে না। বাংলাদেশও বলছে, যারা স্বেচ্ছায় ফেরত যেতে চাইবে তাদের পাঠানো হবে, কাউকে জোর করা হবে না। তবে সারা পৃথিবীর উচিত মিয়ানমারের উপর অব্যাহতভাবে চাপ সৃষ্টি করে যাওয়া, যাতে তারা তাদের নাগরিকদের ফিরিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো ধরনের কালক্ষেপণের চেষ্টা করতে না পারে। তিনি বলেন, দ্বিপাক্ষিকভাবে হলেও জাতিসংঘের উপস্থিতি তো কোনো অসুবিধা নেই। তারা তো আছেই আমাদের সঙ্গে। তবে আমাদের কিছু সীমাবদ্ধতা তো আছেই। সব সীমাবদ্ধতা অতিক্রম করে দ্বিপাক্ষিকভাবে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করলে আমরা এগোতে পারব বলেও মনে করেন এই রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়