শিরোনাম
◈ সরকারি দপ্তরগুলোতে গাড়ি কেনা ও বিদেশ সফরে কড়াকড়ি: কৃচ্ছ্রনীতির অংশ হিসেবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা ◈ ২১ বছর বয়স হলেই স্টার্ট-আপ লোনের সুযোগ, সুদ মাত্র ৪%: বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা ◈ ঢাকায় একটি চায়না টাউন প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে: আশিক চৌধুরী ◈ তিন বোর্ডে বৃহস্পতিবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত ◈ এসএসসির ফল নিয়ে যে বার্তা দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা ◈ সৈক‌তের কা‌ছে দু:খ প্রকাশ ক‌রে‌ছেন ‌বি‌সি‌বির প্রধান নির্বাচক  ◈ ভারত সরকারকে আম উপহার পাঠাল বাংলাদেশ ◈ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৬ কর্মকর্তা বদলি ◈ কল রেকর্ড ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি, অপেক্ষায় থাকুন: তাজুল ইসলাম ◈ জাতীয় নির্বাচনের সব প্রস্তুতি ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা : প্রেস সচিব

প্রকাশিত : ২২ জানুয়ারী, ২০১৮, ১০:৪০ দুপুর
আপডেট : ২২ জানুয়ারী, ২০১৮, ১০:৪০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

লাইসেন্স ছাড়া নলকূপ স্থাপনে শাস্তি বাড়ানোর বিল পাস

আসাদুজ্জামান সম্রাট : লাইসেন্স ছাড়া কৃষি কাজের জন্য নলকূপ স্থাপনে আগের চেয়ে শাস্তি বাড়িয়ে নতুন আইন প্রণয়নের প্রস্তাব জাতীয় সংসদে গতকাল রোববার পাস হয়েছে। ১৯৮৫ সালের ‘দ্য গ্রাউন্ড ওয়াটার ম্যানেজমেন্ট অর্ডিন্যান্স’ বাতিল করে নতুন করে আইন করতে ‘কৃষি কাজে ভূগর্ভস্থ পানি ব্যবস্থাপনা আইন-২০১৮’ সংসদে বিলটি পাসের প্রস্তাব করেন কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী। পরে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়।

উল্লেখ্য, গত ১২ জুলাই বিলটি সংসদে তোলেন কৃষিমন্ত্রী। পরে তা পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়। উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী সামরিক শাসনামলে প্রণীত অধ্যাদেশটি বাংলায় অনুবাদ করে আইনে রূপান্তর করা হচ্ছে।

নলকূপ স্থাপনে লাইসেন্স নেয়ার বিধান আগের অধ্যাদেশেও ছিল। পাস হওয়া বিলে লাইসেন্স ছাড়া নলকূপ স্থাপনে দ-ের পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে। লাইসেন্স ছাড়া কৃষির জন্য নলকূপ স্থাপনে আগে জরিমানা ছিল সর্বোচ্চ ২ হাজার টাকা। বিলে তা বেড়ে হচ্ছে ১০ হাজার টাকা বা অনাদায়ে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদ- রাখা হয়েছে।

বিলে বলা হয়েছে, উপজেলা পরিষদ নলকূপের লাইসেন্স স্থগিত ও বাতিল করতে পারবে। বিদ্যমান নলকূপগুলোকে সময় দিয়ে লাইসেন্স নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে। যদি কোনো লাইসেন্স এক বছরের মধ্যে তিনবার স্থগিত হয় তবে উপজেলা পরিষদ শুনানি করে তা বাতিল করতে পারবে বলেও বিলে বিধান রাখা হয়েছে। আগের আইনের মতো বিলে উপজেলা সেচ কমিটির বিধান রাখা হয়েছে।
বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্পর্কে কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেন, কৃষি উন্নয়নে ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার জন্য এবং সেচ কাজে পানির অপচয় হ্রাস, ভূগর্ভের পানির সুপরিকল্পিত ব্যবহার নিশ্চিত করতে আইনটি প্রণয়ন করা হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়