শিরোনাম
◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী ◈ জিয়াউর রহমানের সময়ই দেশে বিভেদের রাজনীতির গোড়াপত্তন হয়: ওবায়দুল কাদের  ◈ এলডিসি উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পাওয়ার প্রস্তুতি নিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ◈ ড. ইউনূসকে নিয়ে শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্য দুঃখজনক: আইনজীবী  ◈ ত্রিশালে বাসের ধাক্কায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসহ অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত ◈ জলদস্যুদের হাতে জিম্মি জাহাজ মুক্ত করার বিষয়ে  সরকার অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী  ◈ এসএসসি পরীক্ষায় আমূল পরিবর্তন, বদলে যেতে পারে পরীক্ষার নামও ◈ পঞ্চম দিনের মতো কর্মবিরতিতে ট্রেইনি ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ◈ অর্থাভাবে পার্লামেন্ট নির্বাচনে লড়বেন না ভারতের অর্থমন্ত্রী ◈ কখন কাকে ধরে নিয়ে যায় কোনো নিশ্চয়তা নেই: ফখরুল

প্রকাশিত : ১৭ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৭:০৪ সকাল
আপডেট : ১৭ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৭:০৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ব্রিজের অভাবে খেয়া নৌকায় ৫০ গ্রামের মানুষের ঝুঁকিপূর্ণ পারাপার (ভিডিও)

হামিম আহসান: সুনামগঞ্জ সদর, বিশ্বস্তপুর ও দোয়ারাবাজার উপজেলার ওপর দিয়ে বয়ে চলা চলতি নদীতে কোন ধরনরে সেতু না থাকায় খেয়া নৌকা দিয়ে ঝুঁকিপূর্ণভাবে পারাপার করছেন এসব এলাকার কয়েক লাখ মানুষ। জনদুর্ভোগ এড়াতে নদীটির বালাকান্দা বাজার ও রামপুরের মধ্যবর্তী স্থানে সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

নদীটি উত্তর সুরমা এলাকাকে জাহাঙ্গীর নগর, রঙ্গারচর, পলাশ ও ধনপুরসহ ছয়টি ইউনিয়ন থেকে বিচ্ছিন্ন করেছে। কিন্তু কোন সেতু না থাকায় খেয়া নৌকায় অনেকটা ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হতে বাধ্য হচ্ছেন নদীর দু'পাড়ের ৫০টিরও বেশি গ্রামের মানুষ। তবে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন শিক্ষার্থী ও ব্যবসায়ীরা।

উপজেলার এলজিইডি প্রকৌশলী আনোয়ার হোসেন বলেন, আমরা দুইটি জায়গায় সেতু নির্মাণের প্রস্তাব করেছি। একটা পালাকন্দা বাজারে অন্যটি চলতি নদীর ঐকনগরে। ইতিমধ্যে সার্ভে করে তা ঢাকায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।

সুনামগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ বলেন, সমীক্ষা কার্যক্রম শেষ হবার পর ব্রীজের ডিজাইন নির্ধ ারণ করা হবে। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় থেকে প্রশাসন পরিক্ষা করে এ ব্রিজ নির্মাণের টেন্ডার ছাড়বে।

১৩ কিলোমিটার দীর্ঘ চলতি নদীর প্রায় ৬ কিলোমিটার সুনামগঞ্জের বিভিন্ন গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে। এসব এলাকায় বসবাসকারী নদীর দু'পাড়ের প্রায় তিন লাখ মানুষের যাতায়াতের জন্য রয়েছে মাত্র ছয়টি খেয়া নৌকা।

স্থানীয়রা বলেন, দেড় কিলোমিটার এভাবে আমাদের যেতে হয়। প্রায় এক থেকে দেড় ঘণ্টা সময় লাগে যাতায়াত করতে। এখানকার সবজি ব্যবসায়ীরা অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তারা ঋণে জর্জরিত। এর কারণ যাতায়াত সমস্য।

শিক্ষার্থীরা জানান, স্কুলে আসতে অনেক কষ্ট হয়। অনেক সময় খেয়া আসতে দেরি হয়। ফলে আমরা স্কুলে সঠিক সময়ের মধ্যে পৌঁছাতে পারি না।

সূত্র: সময় টিভি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়