তিনি আরও বলেন, আমরা দুই বছর আগেই এই বেতন স্কেল চেয়েছি। ২০১৬ সালের মে মাসে শ্রম মন্ত্রণালয়ে স্মারকলিপি দিয়েছি। ২০১৭ সালে আমরা শ্রম প্রতিমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি দিয়েছি। এর মাধ্যমে আমরা সরকারের কাছে পোষাক শ্রমিকের বেতন দশ হাজার টাকা মূল রেখে মোট ষোল হাজার টাকা বেতন স্কেল চেয়েছি। কারণ বাংলাদেশের জীবনযাত্রার মান বেড়েছে। সবকিছুর দাম বাড়তি, দ্রব্য-মূল্যের দাম বেড়েছে, বাড়ি ভাড়া বেড়েছে, গ্যাস বিল, পানি বিল সবই বাড়তি। সে কারণেই আমি মনে করি, এই বেতন স্কেল বাস্তবসম্মত এবং এই বেতন দেওয়ার ক্ষমতাও গার্মেন্টস মালিকদের আছে।
সম্পাদনা : খন্দকার আলমগীর হোসাইন
আপনার মতামত লিখুন :