শিরোনাম
◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি

প্রকাশিত : ১৬ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৪:৪১ সকাল
আপডেট : ১৬ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৪:৪১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

তিনি আজ্ঞাবহ নয়, সরকারের অনুগত

সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল : আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মতো নির্বাচন কমিশনারের মুখের কথার সাথে কাজের মিল নেই। তিনি মুখে বলেন একরকম কিন্তু কাজ করেন অন্য রকম। প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদা বললেন, তিনি কারও আজ্ঞাবহ নন। কথাটি ঠিকই বলেছেন, তিনি আজ্ঞাবহ নন, আসলে তিনি সরকারের অনুগত। সরকার যা বলেন তিনি তাই করেন। আবার সরকারের পক্ষে কাজ করতে পারলে তারা খুশি হন।

মুখে কিছু বললে, সেটি কাজে ও মাঠে প্রমাণ করতে হবে। আমরা নির্বাচন কমিশনার থেকে এমনটিই আশা করি। দেশের সব জনগণও এটি আশা করে। নির্বাচন কমিশন যদি মুখে কথা বলে, কাজের বেলায় কিছু না করে, তাহলে নির্বাচন কমিশন কি দরকার? যে কাউকে চোখে চশমা পরিয়ে কমিশনে বসিয়ে রাখলেই কথা বলতে পারবে। শুধু নির্বাচনকালীন তিন মাস নয়। সারা বছর নির্বাচন নিয়ে কাজ করে একটি সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কাজ করতে হবে। তাদের কাজই এটি। শুধু মুখে বলা কাজ নয়। নির্বাচন কমিশন যদি কারও আজ্ঞাবহ না হয়, তাহলে সরকারকে এখনই চাপ দিক। সরকারের ক্ষমতা শেষ হওয়ার পরে যেন নিরপেক্ষ সরকারের মাধ্যমে নির্বাচন করার ব্যবস্থা করে। তিনি এটি পারবেন না। তিনি শুধু মুখে বলতে পারবেন।

পরিচিতি : যুগ্ম মহাসচিব, বিএনপি
মতামত গ্রহণ : গাজী খায়রুল আলম
সম্পাদনা : মোহাম্মদ আবদুল অদুদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়