জান্নাতুল ফেরদৌসী: শেরপুরের নকলার চাষীরা বাণিজ্যিকভাবে ড্রাগনফলের উৎপাদন শুরু করেছেন। সম্ভাবনা দেখে ৫০ শতাংশ থেকে ১'শ শতাংশ জমি নিয়ে বাণিজ্যিকভাবে চাষ শুরু করেছেন। প্রায় সব ধরনের মাটিতে চাষ করা গেলেও, বেলে ও দোঁ-আশ মাটি এই ফল চাষের জন্য উপযোগী। সূত্র: ডিবিসি নিউজ টিভি
ক্যাকটাস গোত্রের এই ফলের চাষ প্রত্যন্ত অঞ্চলে বাণিজ্যিকভাবে ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে কৃষি বিভাগ।
চার বছর আগে শেরপুরের নকলার বানেশ্বর্দী গ্রামে ছোট আকারে ড্রাগন চাষ শুরু করেন কয়েকজন চাষী।
২০১২ সালে জামালপুর জেলা হর্টিকালচার সেন্টারের মাধ্যমে এবং নকলা কৃষি অফিসের আয়োজনে বানেশ্বর্দী ও চন্দ্রকোণা ইউনিয়নের ৩২০ জন কৃষকের মাঝে ড্রাগনের কাটিং করা চারা বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। এখন দেশের বিভিন্ন জেলাতেও এখান থেকে সরবরাহ করা হচ্ছে ড্রাগনফলের চারা।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আশরাফ উদ্দিন মনে করেন, আগামীতে ড্রাগন ফলের চাষ আরও বৃদ্ধি পাবে।
আপনার মতামত লিখুন :