শিরোনাম
◈ জাতিসংঘে সদস্যপদ প্রস্তাবে মার্কিন ভেটোর নিন্দা ফিলিস্তিনের, লজ্জাজনক বলল তুরস্ক ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের

প্রকাশিত : ০২ জানুয়ারী, ২০১৮, ১২:০৫ দুপুর
আপডেট : ০২ জানুয়ারী, ২০১৮, ১২:০৫ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নিখোঁজ ব্যাংক কর্মকতা ছিলেন ‘লুকিয়ে’

ডেস্ক রিপোর্ট : ঢাকায় পরিবারের কাছে নিখোঁজ ব্র্যাক ব্যাংকের কর্মকর্তা নাইমুল ইসলাম সৈকতের সন্ধান মিলেছে চট্টগ্রামে; তিনি নিজেই লুকিয়ে ছিলেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।

বিডিনিউজের খবরে বলা হয়েছে, বেসরকারি ব্যাংকটির শ্যামলী শাখার সিনিয়র অফিসার সৈকতকে দুই দিন ধরে পাওয়া যাচ্ছে না জানিয়ে গত বুধবার তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানায় জিডি করেছিল তার পরিবার। এরপর খোঁজ চালিয়ে ৩১ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের হাটহাজারী এলাকায় সৈকতের সন্ধান পাওয়া যায় বলে ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, আত্মগোপনে থাকার কথা স্বীকার করে সৈকত আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন।

জিডিতে বলা হয়েছে, শ্যামলী থেকে এক বন্ধুর সঙ্গে শিল্পাঞ্চল এলাকায় এসেছিলেন সৈকত। সেখানে কাজ শেষ করে গুলশান তেজগাঁও লিংক রোডে ব্র্যাক ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে যাওয়ার কথা বলে বন্ধুর কাছ থেকে বিদায় নেন। কিন্তু সেখানে তিনি যাননি।

শিল্পাঞ্চল থানার ওসি আব্দুর রশীদ  বলেন, গত ২৬ ডিসেম্বর সে ওই টাকা আনতে নিকেতন এলাকায় তার ওই বন্ধুর কাছে গিয়েছিল। টাকা না পেয়ে সে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়ে এবং পরে সে একটি বাসে উঠে চট্টগ্রাম চলে যায়। সেখানে সে এক বন্ধুর কাছে আড়াই হাজার টাকা ঋণ করে হাটহাজারী যায়।

হাটহাজারীতে মোবাইল ব্যবহারের সময় পুলিশের নজরদারিতে ধরা পড়েন সৈকত। সোমবার সৈকতকে আদালতে পাঠায় পুলিশ।

“সে পুরো ঘটনার বর্ণনা দিয়ে জবানবন্দি দেয়। পরে আদালতের নির্দেশে নিজ জিম্মায় তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়,” বলেন ওসি।

সৈকতের বাড়ি বরিশালে। ঢাকায় মিরপুর ২ নম্বর এলাকায় পরিবার নিয়ে থাকতেন তিনি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়