শিরোনাম
◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা শুরু, মানতে হবে কিছু নির্দেশনা ◈ ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে আজ! ◈ বিশ্ববাজারে সোনার সর্বোচ্চ দামের নতুন রেকর্ড ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ চেক প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-শামিমার বিচার শুরু ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ প্রফেসর ইউনূসকে প্রদত্ত "ট্রি অব পিস" প্রধানমন্ত্রীকে প্রদত্ত একই ভাস্করের একই ভাস্কর্য: ইউনূস সেন্টার ◈ নির্বাচনী বন্ড কেবল ভারত নয়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি: অর্থমন্ত্রীর স্বামী ◈ কুড়িগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান পরিদর্শন করে দেশে ফিরলেন ভুটানের রাজা

প্রকাশিত : ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৭, ০৪:৪৬ সকাল
আপডেট : ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৭, ০৪:৪৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অপরাধীদের ধরার পরে তার পরিবারকে নিশ্চিত করতে হবে

এয়ার কমডোর (অব.) ইসফাক ইলাহী : এটি ঠিক যে, আমাদের মধ্যে এখনো গুম, হত্যার শঙ্কাটি কাটেনি। ২০১৭ সালে গুম, হত্যার বিষয়টি আলোচনায় ছিল বিভিন্ন কারণে। ছাত্র, শিক্ষক, ব্যবসায়ী, কূটনীতিবিদসহ অনেকে গুম হয়েছেন। কেউ আবার গুমের নামে অভিনয় করেছেন। সব কিছু মিলিয়ে, সত্যিকারের যে গুম, হত্যাগুলো হয়েছে, সেটি আমাদের জন্য দেশের নিরাপত্তার প্রশ্নবিদ্ধ। একটি দেশের আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর প্রয়োজন হচ্ছে প্রত্যেকটি নাগরিককে নিরাপত্তা দেওয়া। কোনো কোনো ক্ষেত্রে দেখা দেখা গেছে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ধরে নিয়ে যায়।

তারা কেন ধরে নিয়ে যায়, এই বিষয়টি পরিবারকে বলে গেলে, পরিবার আর গুমের বিষয়টি উঠাত না। অপরাধী হলে তাকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ধরে নিবে, এটাই স্বাভাবিক। তবে অপরাধীদের ধরার পরে তার পরিবারকে নিশ্চিত করতে হবে যে, আমরা তাকে এই অপরাধের জন্য ধরে নিয়ে যাচ্ছি। না হলে অনেকে আবার পূর্ব শত্রুতার কারণে গুম, হত্যা করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নামে চালিয়ে দেয়। তাই আমি বলব, নতুন একটি বছর আসছে। এই বছরটিতে আমাদের নিরাপত্তার উপর আরও জোর দিতে হবে। বিশেষ করে, মানুষের হঠাৎ করে হারিয়ে যাওয়ার উপর। এটি কেন হচ্ছে, কিভাবে হচ্ছে, সেটি দেখা দরকার।

পরিচিতি : নিরাপত্তা বিশ্লেষক
মতামত গ্রহণ : গাজী খায়রুল আলম
সম্পাদনা : মোহাম্মদ আবদুল অদুদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়