শিরোনাম
◈ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি, হিট এলার্ট জারি  ◈ ঢাকা শিশু হাসপাতালের আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ ইরানে ইসরায়েলের হামলার খবরে বিশ্বজুড়ে উত্তেজনা, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আতঙ্ক ◈ বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের বাউন্ডারি ভেঙে বাস ঢু‌কে প্রকৌশলী নিহত ◈ জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন ◈ ইরানের ইস্পাহান ও তাব্রিজে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, ৩টি ভূপাতিত (ভিডিও) ◈ ভেটোর তীব্র নিন্দা,মার্কিন নীতি আন্তর্জাতিক আইনের নির্লজ্জ লংঘন : ফিলিস্তিন ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত

প্রকাশিত : ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৭, ০৮:২৬ সকাল
আপডেট : ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৭, ০৮:২৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

২৫১ পিতৃহীন মেয়েকে বিয়ে দিলেন ভারতীয় হীরা ব্যবসায়ী মহেশ সাভানি

রাশিদ রিয়াজ : হিন্দু, খ্রিস্টান ও মুসলমান এমন ২৫১টি পিতৃহীন মেয়ের বিয়ে বেশ ঘটা করেই দিলেন ভারতের হীরা ব্যবসায়ী মহেশ সাভানি। গুজরাটের সুরাটে এধরনের বিয়ের আয়োজন মহেশ প্রতিবছর করে থাকেন এবং যা শুরু হয় ২০১২ সাল থেকে। গত রোববার এধরনের কন্যাদান বা গণবিবাহ অনুষ্ঠানে শত শত মানুষ আমন্ত্রিত হয়ে আসেন। এদের মধ্যে দুটি মেয়ের বিয়ে হয় যাদের এইচআইভি পজিটিভ রয়েছে।

মহেশ সাভানি বিশ্বাস করেন, এধরনের আয়োজন ¯্রস্টার আশীর্বাদ। এ বিয়ের অনুষ্ঠানে প্রতিটি কনের পক্ষ থেকে মহেশ সাভানি স্বর্ণালঙ্কার, আসবাবপত্র, সোফা, বিছানাপত্র মিলিয়ে ৫ লাখ টাকার জিনিসপত্র বরকে দিয়েছেন। প্রতিবারই তা দেন। সামাজিক দায়িত্ব থেকেই মহেশ সাভানি এধরনের বিয়ের আয়োজন করেন যাদের। যার যার ধর্ম অনুযায়ী বিয়ের সমস্ত আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয় এবং এ আয়োজন এক বিরাট মেলা বা উৎসবে পরিণত হয়।

ভারতে বিয়েতে কনে পক্ষ থেকে বর পক্ষ যৌতুক, নগদ অর্থ বা উপঢৌকন দাবি করে থাকে। এ কারণেও বিবাহযোগ্য অনেক মেয়ের বিয়ে দারিদ্রের কারণে দেওয়া সম্ভব হয় না। মহেশ সাভানি তাদের জন্যে অনেক বড় একজন অভিভাবক। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে মহেশ বলেন, মেয়েদের পিতার দায়িত্ব আমি গ্রহণ করেছি। এ কাজে রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী সঞ্জয় মোভালিয়া আমাকে সাহায্য করেছেন। যে সব মেয়ের বাবা মারা গেছে বা খুবই দরিদ্র, এমন পরিবারের পক্ষে মেয়ের বিয়ে দেওয়া বেশ কঠিন। ২০০৮ সালে মহেশের এক কর্মচারি মেয়ের বিয়ের দিন কয়েক আগে মারা যাওয়ার পর তিনি এধরনের আয়োজন ছোট পরিসরে শুরু করলেও ক্রমেই তা উৎসবে পরিণত হচ্ছে। ডেইলি মেইল

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়