শিরোনাম
◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামের জুতার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ২১ ডিসেম্বর, ২০১৭, ০৯:০৮ সকাল
আপডেট : ২১ ডিসেম্বর, ২০১৭, ০৯:০৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ভারতে টু জি মামলায় বেকসুর খালাস সাবেক মন্ত্রী, সাংসদসহ ১৭ অভিযুক্ত

আশিস গুপ্ত ,নয়াদিল্লি: ভারতের সাম্প্রতিক রাজনীতিতে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টিকারী টু জি স্পেকট্রামে ১,৭৬,০০০ কোটি টাকার দুর্নীতি মামলায় বেকসুর রেহাই পেয়েছেন দেশের সাবেক টেলিকমমন্ত্রী এ রাজা, রাজ্যসভার সদস্য কানিমোঝিসহ ১৭ জন অভিযুক্তই।

বৃহস্পতিবার পাতিয়ালা হাউস কোর্টে সিবিআই এর বিশেষ আদালতের বিচারক ও পি সাইনি রায়ে জানান, টু জি স্পেকট্রাম বণ্টনে কোনও রকম দুর্নীতি হয়নি। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোনও রকম তথ্য প্রমাণ দিতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে সিবিআই। তবে উচ্চ আদালতে যদি রায়কে চ্যালেঞ্জ জানায় বাদী পক্ষ তাহলে সেই আদালত তলব করলে সেখানে বিবাদী পক্ষের হাজিরা নিশ্চিত করার জন্য ১৬ জনকেই ৫ লক্ষ টাকার জামিন দিতে হবে বলে জানিয়েছে আদালত।

এদিকে রায়ের খবর আদালত কক্ষের বাইরে শোনা যেতেই আনন্দে মেতে ওঠেন ডিএম কে সমর্থকরা। রায় শোনার পর কানিমোঝি ডিএমকে–র কর্ম, সমর্থকদের তাঁর পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ দেন।

প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদাম্বরম বলেন, প্রাক্তন মন্ত্রী এবং সরকারি আধিকারিকদের বিরুদ্ধে এধরনের বড় দুর্নীতি মামলার অভিযোগ ভিত্তিহীন ছিল এবং তাই প্রমাণিত হয়েছে আদালতে।

কংগ্রেস নেতা কপিল সিবাল দাবি করেন, টু জি মামলার অন্যতম অভিযোগকারী সাবেক কম্পট্রোলার এন্ড অডিটর জেনারেল(সিএজি) প্রধান বিনোদ রাইকে দেশবাসীর সামনে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে। বিরোধীরাই মিথ্যা বলেছিল সেকথা আদালতে প্রমাণিত হল।

উল্লেখ্য ,২০০৮-০৯ সালে কম্পট্রোলার এন্ড অডিটর জেনারেলের রিপোর্টে অভিযোগ করা হয়েছিলো , টেলিকম মন্ত্রকের পদক্ষেপে রাজকোষের ১লক্ষ ৭৬হাজার কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে। ওই রিপোর্টের পর দেশের রাজনীতিতে ব্যাপক তোলপাড় শুরু হয়। মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করতে হয় এ রাজাকে। জেলে যেতে হয় এ রাজা, সাংসদ কানিমোঝিসহ অন্যান্যদের।

এই মামলায় ১৫৪জন সাক্ষীর মধ্যে ছিলেন রিলায়েন্স অনিল ধীরুভাই আম্বানি গ্রুপের অনিল আম্বানি ও তাঁর স্ত্রী টিনা আম্বানি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়