শিরোনাম
◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো

প্রকাশিত : ২০ ডিসেম্বর, ২০১৭, ০৩:২১ রাত
আপডেট : ২০ ডিসেম্বর, ২০১৭, ০৩:২১ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সেই মুক্তিযোদ্ধার সন্তানকে হলছাড়া করল ইবি ছাত্রলীগ

ডেস্ক রিপোর্ট : মহান বিজয়ের মাসে এক মুক্তিযোদ্ধার সন্তানকে মারধর করার পর এবার আবাসিক হল থেকে বের করে দিয়েছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি গ্রুপের কর্মীরা। ওই মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের নাম সোহেল রানা। মঙ্গলবার বেলা ২ টার দিকে লালন শাহ হলের ২৩০ নং রুম থেকে তাকে বের করে দেয় এবং তার জিনিসপত্র ছুড়ে ফেলে দেয় ছাত্রলীগ কর্মীরা।

ভুক্তভোগী সোহেল বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র এবং ঝিনাইদহ জেলার কোট চাঁদপুর উপজেলার সাব্দালপুর গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা মিজানুর রহমানের ছেলে।

সোহেল রানা জানান, সোমবার রাত সাড়ে ১০ টার দিকে সালাউদ্দিন আহমেদ সজলের নেতৃত্বে ব্যবস্থাপনা বিভাগের ২০১২-১৩ শিক্ষাবর্ষের শিহাব, আইসিই বিভাগের ১০-১১ শিক্ষাবর্ষের মিঠু কবির, একই বিভাগের রুবেল হোসেন, লোক প্রশাসন বিভাগের ১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের মুস্তাফিজুর রহমান শিপনসহ ৭-৮ জন আমাকে ব্যাপক মারধর করে। রাতের মধ্যে হল থেকেও বের হয়ে যাওয়ার হুমকি দেয় তারা। আমি বিষয়টি প্রক্টর স্যার ও সাংবাদিকদের জানালে তারা হল থেকে আমাকে বের করে দেয় এবং আমার জিনিসপত্র ছুড়ে ফেলে দেয়।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মারধরকারী মিঠু কবির এবং রুবেল হোসেনকে সাংবাদিক লাঞ্ছনার ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার হয়। একই অপরাধে মিঠু কবিরকে ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি শাহিনুর রহমান শাহিন বলেন, ‘তাকে মারধর করা হয়নি। তার কাছে কোন ডকুমেন্ট থাকলে সে বলুক। তবে সে আমাকে নিয়ে খারাপ মন্তব্য করায় ক্ষুদ্ধ কর্মীরা তাকে হল থেকে চলে যেতে বলেছে।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবর রহমান বলেন, ‘আমার কাছে কোন অভিযোগ আসেনি। বিষয়টি শুনে আমি স্বপ্রণোদিত হয়ে খোঁজখবর নিচ্ছি এবং কী করণীয় সে বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করছি।’

 

সূত্র : নিউজ টোয়েন্টিফোর

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়