কে এম হোসাইন : ঢাকা শিক্ষা বোর্ড সচিব শাহেদুল খবির চৌধুরী বলেন, প্রশ্নফাঁসের প্রাথমিক কিছু জায়গায় চিহিৃত করে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
মিথিলা ফারজানা’র সঞ্চালনায় একাত্তর টেলিভিশনের নিয়মিত অনুষ্ঠান একাত্তর জার্নালে তিনি একথা বলেন। এছাড়া অনুষ্ঠানে ছিলেন ডিবিসি নিউজের সম্পাদক জায়েদুল আহসান পিন্টু।
শাহেদুল খবির চৌধুরী বলেন, প্রশ্নপত্র ফাঁস আসলে আমাদের কাছে একটা সংবেদশীল বিষয় কারণ আমরা যারা শিক্ষার সাথে যুক্ত আছি। বিষয়টি আমাদের খুব হতাশ ও পিড়া দেয়। প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে মন্ত্রী মহোদয় তার অসহায়ের কথা বলেছেন। আমরা অসহায়ত্ববোধ করি। কারণ একটা জাতি বিনির্মানে প্রশ্নপত্র ফাঁসের বিষয়টি বারবার উঠে আসে। সেটা আমাদের জন্য বিভ্রতকর কারণ আমরা এই পেশার সাথে জড়িত। প্রশ্নপত্র ফাঁসের নানমুখী ধরণ আমরা দেখতে পাই। এর মধ্যে নানামুখী প্রবণতা আছে। বিশেষ করে পাবলিক পরীক্ষায় বিষয়ে ২০১৪ সালে প্রশ্নপত্র ফাঁসের জন্য একটা তদন্ত কমিটি গঠন করি। সেখানে আমরা তথ্য পেয়েছি। প্রশ্নপত্র তৈরি থেকে পরীক্ষা হলে পৌঁছানো পর্যন্ত এর সাথে অনেক মানুষের সংযুক্ততা আছে। সেখানে একজন যদি না চাই তাহলে প্রশ্নপত্র ফাঁস করা সম্ভব না।
প্রশ্নপত্র ফাঁস হচ্ছে, তার সাথে কারা জড়িত কেনো হচ্ছে কারণটাও জানা গেছে, তাহলে ছয়-সাত বছরে কেনো সমাধানটা খুঁজে বের করা দরকার ছিল? জানতে চাইলে শাহেদুল খবির চৌধুরী বলেন, প্রশ্নপত্র ফাঁসের কারণ উদঘাটন হয়েছে। সে অনুযায়ী কিছু জায়গায় প্রিন্ট প্রশ্ন ফাঁসের কথা আসে। এর উৎস যেসব জায়গায় আছে। সেগুলোর বিষয়ে কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :