শিরোনাম
◈ পাকিস্তানের মুশতাক আহমেদ বাংলাদেশের নতুন স্পিন কোচ ◈ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কারিকুলাম যুগোপযোগী করার তাগিদ রাষ্ট্রপতির ◈ ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনা, সাত সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন ◈ সরকারের অব্যবস্থাপনার কারণেই সড়ক দুর্ঘটনার মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে: মির্জা ফখরুল ◈ বাংলাদেশের রাজনীতির অবনতি দুঃখজনক: পিটার হাস ◈ সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়লো ১০ টাকা  ◈ নির্বাচনি ইশতেহারের আলোকে প্রণীত কর্মপরিকল্পনা দ্রুত বাস্তবায়নের আহবান শিল্পমন্ত্রীর  ◈ প্রচণ্ড গরম থেকেই ঘটতে পারে মানবদেহের নানা রকম স্বাস্থ্য ঝুঁকি ◈ অবশেষে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি  ◈ ইসরায়েল পাল্টা হামলা করলে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে জবাব দেবে ইরান: উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৭, ০৮:৪৫ সকাল
আপডেট : ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৭, ০৮:৪৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ওজন কমানোর সহজ পথ

লাইফস্টাইল ডেস্ক : দিন দিন দেহের ওজন ও পেটের মেদ বাড়ছে। মেদ ও ওজন কমানোর জন্য পছন্দের খাবার বাদ দিয়েও কাজ হচ্ছে না। তবে ওজন ও মেদ কমানের সহজ পথ বাতলে দিয়েছে জাপানের একদল গবেষক। সম্প্রতি ওই গবেষণায় দেখা গেছে, সঠিক পদ্ধতি ও নিয়ম মেনে বেশি খাবার খেলেও ওজন ও মেদ বৃদ্ধি পায় না।

মেদ বাড়ে খাবার দ্রুত খাওয়ার কারণে। এতে পরামর্শ দেয়া হয়েছে, খাবার খেতে হবে ধীরে সুস্থে এবং ভালো করে চিবিয়ে। তা হলে পেটে মেদ তো জমবেই না, সেই সাথে হৃদরোগ, ডায়াবেটিস ও স্ট্রোকের ঝুঁকিও অনেক কমে যাবে।

গবেষণায় মানুষের অকাল বার্ধক্যের পেছনে তিনটি কারণের কথা উল্লেখ করা হয়। কারণ তিনটি হলো পেটে মেদ জমা, রক্তে সুগার বৃদ্ধি পাওয়া এবং উচ্চ রক্তচাপ হওয়া। আর এই তিনটি সমস্যা থেকেই মুক্ত থাকা যায় যদি খাওয়ার অভ্যাসটা একটু পরিবর্তন করে নেয়া যায়। অর্থাৎ খাবারটা যদি ধীরে ধীরে খাওয়া যায়।

জাপানের হিরোসিমা ইউনিভার্সিটির গবেষকেরা ৬৪২ জন পুরুষ ও ৪৪১ জন মহিলাকে পর্যবেক্ষণের আওতায় আনেন। তাদের গড় বয়স ছিল ৫১.২ বছর এবং কারোরই পেটে কোনো মেদ ছিল না। পাঁচ বছর পর্যবেক্ষণের পর দেখা যায়, যারা দ্রুত খাবার খেয়েছেন তাদের অস্বাভাবিক ওজন বৃদ্ধি পেয়েছে, তাদের পেটে মেদ জমেছে এবং রক্তে সুগারের মাত্রাও বেড়েছে। আর যারা ধীরে ধীরে খাবার খেয়েছেন তাদের ওজন বৃদ্ধি পায়নি, পেটে মেদও জমেনি এবং রক্তে সুগারের মাত্রাও ঠিক আছে।

গবেষকদলের প্রধান জানান, ‘মেটাবোলিক সিনড্রোম থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ধীরে ধীরে খাবার খাওয়া অত্যন্ত কার্যকরী। দ্রুত খাবার খেলে মনে হয় পর্যাপ্ত খাওয়া হলো না। ফলে খাওয়া বেশি পরিমাণে হয়ে যায়। এ ছাড়া দ্রুত খেলে গ্লুকোজ ফাংশনেও সমস্যা তৈরি হয় যে কারণে রক্তে সুগারের মাত্রা যায় বেড়ে। ইন্টারনেট।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়